গাজীপুরের শ্রীপুরের ধলাদিয়া (সাইনবোর্ড) গ্রামে জোরপূর্বক জমি কেনার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর বাড়ির টিনের চালা ও আসবাবপত্রসহ মূল্যবান মালামাল লুটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বিক্রেতা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামুন দেওয়ান শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। গতকাল শনিবার রাতে চার জনের নাম উল্লেখ করে এ অভিযোগ দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী প্রবাসী মামুন দেওয়ান গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়নপুর গ্রামের মান্নান দেওয়ানের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন যাবত সৌদি প্রবাসী। বাড়ির টিনের চালসহ দরজা, জানালা, বৈদ্যুতিক মিটার, মোটর (গভীর নলকূপ), সিলিং খুলে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে তিনি দেশে আসেন।
অভিযুক্তরা হলো শ্রীপুর উপজেলার ধলাদিয়া (সাইনবোর্ড) গ্রামের জালাল উদ্দিন (৩৫), জামাল উদ্দিন (৪০), রেজাউল (১৯) এবং আনোয়ারা বেগম (৫৫)।
থানায় দায়ের করা লিখিত অভিযোগ মামুন দেওয়ান উল্লেখ করেন, তিনি এবং তার ভাই মালেক দেওয়ান, ভগ্নিপতি হালিম প্রায় চার বছর আগে অভিযুক্তদের কাছ থেকে আড়াই গ-া জমি ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে ক্রয় করে। তিনিসহ শরকিগণ ওই জমিতে যৌথভাবে টিনশেড (সেমি পাকা) আটটি ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে আসছেন। জমি ক্রয় করার পর থেকেই অভিযুক্তরা আমাদের কাছে তাদের আরো জমি বিক্রি করার প্রস্তাব দেয়। আমাদের আর জমি কেনার সামর্থ্য না থাকায় তাদের জমি কেনার প্রস্তাবে রাজি হয়নি। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিক সালিশ বৈঠক বসে। গত ১০ জুলাই সকাল ১০টায় বাসার ভাড়াটিয়াদের সামনে প্রকাশ্যে তারা আমাদের কাছে এক লাখ টাকা দাবি করে। তাদের দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় এদিন বেলা ১১টায় ভাড়াটিয়ারা বাসায় না থাকায় তারা ঘরে প্রবেশ করে মূল্যবান আসবাব ভাঙচুর করে দেড় লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে এবং ঘরে থাকা এক লাখ টাকার মালামাল লুটে নেয় যায়। তাদের অব্যাহত অত্যাচার নির্যাতনে আস্তে আস্তে সকল ভাড়াটিয়ারা ঘর ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
রবিবার(২০-০৭-২০২৫) সকাল ১০টায় অভিযুক্ত জালাল উদ্দিনের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাছাড়া সে মুঠোফোন ব্যবহার না করায় এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আশপাশের লোকজন কথা বলতে রাজি হয়নি।
শ্রীপুর থানার ওসি মুহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, গতকাল শনিবার রাতে এ ধরনের একটি অভিযোগ পেয়েছি। একজন অফিসারকে অভিযোগটি তদন্তের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হবে। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের (তদন্ত) পর অভিযোগের বিষয়ে বলতে পারব আসলে প্রকৃত ঘটনা কি। এ মুহূর্তে কিছু বলতে পারছি না।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
গাজীপুরের শ্রীপুরের ধলাদিয়া (সাইনবোর্ড) গ্রামে জোরপূর্বক জমি কেনার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর বাড়ির টিনের চালা ও আসবাবপত্রসহ মূল্যবান মালামাল লুটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে বিক্রেতা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামুন দেওয়ান শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। গতকাল শনিবার রাতে চার জনের নাম উল্লেখ করে এ অভিযোগ দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী প্রবাসী মামুন দেওয়ান গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়নপুর গ্রামের মান্নান দেওয়ানের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন যাবত সৌদি প্রবাসী। বাড়ির টিনের চালসহ দরজা, জানালা, বৈদ্যুতিক মিটার, মোটর (গভীর নলকূপ), সিলিং খুলে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে তিনি দেশে আসেন।
অভিযুক্তরা হলো শ্রীপুর উপজেলার ধলাদিয়া (সাইনবোর্ড) গ্রামের জালাল উদ্দিন (৩৫), জামাল উদ্দিন (৪০), রেজাউল (১৯) এবং আনোয়ারা বেগম (৫৫)।
থানায় দায়ের করা লিখিত অভিযোগ মামুন দেওয়ান উল্লেখ করেন, তিনি এবং তার ভাই মালেক দেওয়ান, ভগ্নিপতি হালিম প্রায় চার বছর আগে অভিযুক্তদের কাছ থেকে আড়াই গ-া জমি ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে ক্রয় করে। তিনিসহ শরকিগণ ওই জমিতে যৌথভাবে টিনশেড (সেমি পাকা) আটটি ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে আসছেন। জমি ক্রয় করার পর থেকেই অভিযুক্তরা আমাদের কাছে তাদের আরো জমি বিক্রি করার প্রস্তাব দেয়। আমাদের আর জমি কেনার সামর্থ্য না থাকায় তাদের জমি কেনার প্রস্তাবে রাজি হয়নি। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিক সালিশ বৈঠক বসে। গত ১০ জুলাই সকাল ১০টায় বাসার ভাড়াটিয়াদের সামনে প্রকাশ্যে তারা আমাদের কাছে এক লাখ টাকা দাবি করে। তাদের দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় এদিন বেলা ১১টায় ভাড়াটিয়ারা বাসায় না থাকায় তারা ঘরে প্রবেশ করে মূল্যবান আসবাব ভাঙচুর করে দেড় লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে এবং ঘরে থাকা এক লাখ টাকার মালামাল লুটে নেয় যায়। তাদের অব্যাহত অত্যাচার নির্যাতনে আস্তে আস্তে সকল ভাড়াটিয়ারা ঘর ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
রবিবার(২০-০৭-২০২৫) সকাল ১০টায় অভিযুক্ত জালাল উদ্দিনের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাছাড়া সে মুঠোফোন ব্যবহার না করায় এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আশপাশের লোকজন কথা বলতে রাজি হয়নি।
শ্রীপুর থানার ওসি মুহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, গতকাল শনিবার রাতে এ ধরনের একটি অভিযোগ পেয়েছি। একজন অফিসারকে অভিযোগটি তদন্তের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হবে। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের (তদন্ত) পর অভিযোগের বিষয়ে বলতে পারব আসলে প্রকৃত ঘটনা কি। এ মুহূর্তে কিছু বলতে পারছি না।