alt

সারাদেশ

অপারেশনে গুলি বের করলেও যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন মোবারক

প্রতিনিধি, ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ) : রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫

ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার নয়নকান্দি কাওয়ালীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মোবারক হোসেন। পিতা আবুল কাশেম একজন সাধারণ কৃষক। মা মাজেদা খাতুন মারা গিয়েছেন। মোবারক হোসেন এইচএসসি পাশ করে ঢাকায় পাড়ি জমান। ঢাকা বনানী এলাকায় থাকেন। ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। বনানী থানা ছাত্রদলের সক্রিয় একজন কর্মী। দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে। তবে এখনও হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায় জীবন যুদ্ধে লড়ছেন জুলাই যোদ্ধা মোবারক। চিকিৎসা ব্যয় মিটাতে পারছেন না তার কৃষক পিতা। পুলিশের গুলি পেটে ঢুুকে ছিড়ে গেছে মোবারকের নাড়ী। অপারেশনে পেট থেকে গুলি বের করলেও যন্ত্রনা বয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। একুশে জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিতে বাহির হয় মোবারক। তখন সময় ২ ঘটিকা।

কুড়িল চৌরাস্তা থেকে আন্দোলন শুরু হয়। মিছিল নিয়ে যমুনার সামনে গেলে পুলিশের এলোপাতাড়ি গুলি শুরু হয়। আশেপাশে অনেকে আহত এবং নিহত হয়ে যায়। মোবারকের চোখের সামনে একজনের পেটে গুলি লাগে। সে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে আনতে যান মোবরক। তখনই পুলিশের ছোড়া একটি গুলি এসে পেটে লাগে।সাথে সাথে পিঠে হাত দিয়া দেখেন মেরুদন্ডতে গুলি আটকে যায়।প্রথমে তিনি বুঝতে পারেননি গুলি কোন দিক দিয়ে ঢুকেছে। এরই মাঝে এক মিনিটের মতো দৌড় দেন মোবারক। তখন বুঝতে পারেন পেট দিয়ে গুলি ঢুকেছে।এসময় চিৎকার শুরু করে বলতে থাকেন পেটে গুলি লাগছে। তখন পাশের বন্ধুবান্ধবরা ধরাধরি করে রিক্সায় তুলে। রিক্সা দিয়ে নিয়ে যেতে যেতে শরীরের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায়। অবস্থা গুরত্বর দেখে সিএনজি করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়া যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর ভর্তি নিচ্ছিল না। সরকার থেকে নির্দেশ যারা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়েছে তাদের চিকিৎসা যেন না করা হয়।সেনাবাহিনীরা দায়িত্বে ছিলেন।তখন আমার বন্ধুবান্ধবরা সেনাবাহিনীকে হাতে পায়ে ধরে অপারেশন করানো হয়। পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়ায় তারা অপারেশন করে।তখন সাত ব্যাগ রক্ত লেগেছিল। অবস্থা খুবই জটিল ছিল তাই পরীক্ষা- করতে পারে নাই। ডাক্তার অনেক রিস্কের মাধ্যমে অপারেশন করেছে। একুশে জুলাই দুটি অপারেশন হয় একসাথে।

একদিন আইসিওতে রাখা হয় পরে বেডে পাঠানো হয়। বেডে পাঠানোর সাথে সাথে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছিলেন মোবারক। ১৪ দিন অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন।এরপর দীর্ঘদিন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায ছিলেন। সাড়ে তিন মাস পর আরও দুটি অপারেশন করা হয়। তখন জানা যায়,মোবারকের দুটি নাড়ী ছিদ্র হয় এবং লিভার ছিদ্র হয়। মেরুদন্ড আঘাতপ্রাপ্ত হয়। হাসপাতাল থেকে ফেরার পর বেশ কয়েকদিন ভাল ছিলেন তিনি। কিন্তু আবার জটিলতা দেখা দেয়। পরে সোহরাওয়ার্ধী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন আরো একটি অপারেশন লাগে।ডাক্তার জানায়,যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন পর্যন্ত ওষুধ খেতে হবে।এখনো মাঝে মধ্যে পাকস্থলী দিয়ে রক্ত যায়। এভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে লড়ছেন এই জুলাই যোদ্ধা। চিকিৎসা ব্যায় মিটাতে পারছেন না তার কৃষক পিতা।চিকিৎসায় লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় হচ্ছে। সরকারীভাবে এক লক্ষ টাকা পেয়েছেন এবং জুলাই ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক লক্ষ টাকা পেয়েছেন।এছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার মাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ৪০ হাজার টাকা পেয়েছেন। তবে এসব টাকায় চিকিৎসা ব্যায় মিটছে না। কৃষক পিতার একমাত্র অবলম্বন তিনটি গরু বিক্রি করে চিকিৎসা করছেন।

এছাড়াও বিভিন্নজনের থেকে টাকা ধার নিয়েছেন।সব মিলে দুর্বিসহ জীবন কাটাচ্ছেন মোবারক হোসেন।প্রতিনিয়ত মৃত্যু এসে তাড়া করছে।এখনও কানে বেজে উঠছে জুলাইয়ের সেই দুঃস্বহ স্মৃতি,সেই গুলির আওয়াজ। এভাবে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন কিন্তু স্থানীয়ভাবে তেমন কেউ খোঁজ নিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে জুলাই যোদ্ধা মোবারক হোসেন বলেন, আন্দোলন করে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে আমি মৃত্যুশয্যায় আছি,আর্থিক অনেক সংকটে আছি,মানুষিকভাবে বির্পযস্ত।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত শারমিন জানান,জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে যে বরাদ্দ আছে তা দেওয়া হয়েছে এছাড়া আমি সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর নিয়ে বিভিন্ন সময় সহায়তা করে আসছি।

ছবি

জাফলংয়ের পিয়াইন নদীতে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য

হরতালের সমর্থনে চকরিয়ায় মধ্যরাতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের বিক্ষোভ

বোয়ালখালীতে অটো রিক্সা চালকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

সারজিসের বক্তব্যের প্রতিবাদে বান্দরবানে সংবাদ সম্মেলন

আল আকাবা সমবায় সমিতির ৪শ’ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ: সিআইডি

মাত্র তিন ঘণ্টার বৃষ্টি, ডুবলো বরিশাল নগরী

ইবি শিক্ষার্থী সাজিদের মৃত্যুতে ক্যাম্পাসে শোক র‌্যালি

খুলনায় মদ্যপানে সাতজনের মৃত্যু

বৈষ্যমের অভিযোগে ৮ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শাটডাউন

ছবি

সালাহউদ্দিনকে নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্যের জেরে রাঙামাটিতে এনসিপি-বিরোধী বিক্ষোভ

ছবি

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় গোপালগঞ্জে আর নেই কারফিউ ও ১৪৪ ধারা: জেলা প্রশাসন

জামায়াতকে ‘নাম পরিবর্তনের পরামর্শ’ ফরহাদ মজহারের

রাজাকার ও স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ মেনে নেবে না

ছবি

সৃষ্টিশীল কর্মের মাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদ ভক্তদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন: শাওন

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

শিক্ষা ও ব্যবসা খাতের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থারও সংস্কার চান ইফতেখারুজ্জামান

হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে ‘র‌্যাপিড পাসে’ ভাড়া দেয়া চালু হচ্ছে

শালবাহানে তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে পঞ্চগড়ের তেঁতুুলিয়ায় মানববন্ধন

সাংবাদিক শাহ আলমের মৃত্যুতে আরএসএফের উদ্যোগ, গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিতের আহ্বান

ছবি

বেতাগীর ৫ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি

ছবি

ঈশ্বরগঞ্জের ব্রহ্মপুত্র থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার

বোয়ালখালীতে স্কাউটস ওরিয়েন্টেশন

ছবি

মানিকগঞ্জে বর্ষা মৌসুমে নৌকার হাট জমজমাট

জমি না কেনায় প্রবাসীর বাড়ির টিনের চালসহ মালামাল লুট

ছবি

ভরা বর্ষায় কলমাকান্দা সীমান্তে পানি নেই রোপা-আমন চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

মোহনগঞ্জে গৃহবধূর আত্মহত্যা

‘বান্দরবানকে অবমাননা’ মন্তব্যে এনসিপির প্রতি ক্ষোভ, ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষার্থীরা

ছবি

মাদারগঞ্জে হা-ডু-ডু খেলা দেখতে জনতার ঢল

রামপালে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

ছবি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বিপ্লবের মাথা ছিদ্র হয়ে বুলেট বেরিয়ে যায় অন্যপ্রান্তে

ছবি

অবৈধ সম্পদ গোপনের দায়ে হাছান আলীর কারাদণ্ড, স্ত্রী খালাস

রাজশাহীতে বিশেষ অভিযানে আটক ২৬

ছবি

কারাগারে নথিপত্র না থাকায় মামলায় জটিলতা, পলাতক ১২২ আসামি

সান্তাহারে বেড়েছে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি

রাজশাহীতে জুলাই শহীদদের স্মরণে চারটি জয়তুন চারা রোপণ

tab

সারাদেশ

অপারেশনে গুলি বের করলেও যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন মোবারক

প্রতিনিধি, ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ)

রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫

ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার নয়নকান্দি কাওয়ালীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মোবারক হোসেন। পিতা আবুল কাশেম একজন সাধারণ কৃষক। মা মাজেদা খাতুন মারা গিয়েছেন। মোবারক হোসেন এইচএসসি পাশ করে ঢাকায় পাড়ি জমান। ঢাকা বনানী এলাকায় থাকেন। ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। বনানী থানা ছাত্রদলের সক্রিয় একজন কর্মী। দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে। তবে এখনও হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায় জীবন যুদ্ধে লড়ছেন জুলাই যোদ্ধা মোবারক। চিকিৎসা ব্যয় মিটাতে পারছেন না তার কৃষক পিতা। পুলিশের গুলি পেটে ঢুুকে ছিড়ে গেছে মোবারকের নাড়ী। অপারেশনে পেট থেকে গুলি বের করলেও যন্ত্রনা বয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। একুশে জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিতে বাহির হয় মোবারক। তখন সময় ২ ঘটিকা।

কুড়িল চৌরাস্তা থেকে আন্দোলন শুরু হয়। মিছিল নিয়ে যমুনার সামনে গেলে পুলিশের এলোপাতাড়ি গুলি শুরু হয়। আশেপাশে অনেকে আহত এবং নিহত হয়ে যায়। মোবারকের চোখের সামনে একজনের পেটে গুলি লাগে। সে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে আনতে যান মোবরক। তখনই পুলিশের ছোড়া একটি গুলি এসে পেটে লাগে।সাথে সাথে পিঠে হাত দিয়া দেখেন মেরুদন্ডতে গুলি আটকে যায়।প্রথমে তিনি বুঝতে পারেননি গুলি কোন দিক দিয়ে ঢুকেছে। এরই মাঝে এক মিনিটের মতো দৌড় দেন মোবারক। তখন বুঝতে পারেন পেট দিয়ে গুলি ঢুকেছে।এসময় চিৎকার শুরু করে বলতে থাকেন পেটে গুলি লাগছে। তখন পাশের বন্ধুবান্ধবরা ধরাধরি করে রিক্সায় তুলে। রিক্সা দিয়ে নিয়ে যেতে যেতে শরীরের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায়। অবস্থা গুরত্বর দেখে সিএনজি করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়া যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর ভর্তি নিচ্ছিল না। সরকার থেকে নির্দেশ যারা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়েছে তাদের চিকিৎসা যেন না করা হয়।সেনাবাহিনীরা দায়িত্বে ছিলেন।তখন আমার বন্ধুবান্ধবরা সেনাবাহিনীকে হাতে পায়ে ধরে অপারেশন করানো হয়। পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়ায় তারা অপারেশন করে।তখন সাত ব্যাগ রক্ত লেগেছিল। অবস্থা খুবই জটিল ছিল তাই পরীক্ষা- করতে পারে নাই। ডাক্তার অনেক রিস্কের মাধ্যমে অপারেশন করেছে। একুশে জুলাই দুটি অপারেশন হয় একসাথে।

একদিন আইসিওতে রাখা হয় পরে বেডে পাঠানো হয়। বেডে পাঠানোর সাথে সাথে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছিলেন মোবারক। ১৪ দিন অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন।এরপর দীর্ঘদিন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায ছিলেন। সাড়ে তিন মাস পর আরও দুটি অপারেশন করা হয়। তখন জানা যায়,মোবারকের দুটি নাড়ী ছিদ্র হয় এবং লিভার ছিদ্র হয়। মেরুদন্ড আঘাতপ্রাপ্ত হয়। হাসপাতাল থেকে ফেরার পর বেশ কয়েকদিন ভাল ছিলেন তিনি। কিন্তু আবার জটিলতা দেখা দেয়। পরে সোহরাওয়ার্ধী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন আরো একটি অপারেশন লাগে।ডাক্তার জানায়,যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন পর্যন্ত ওষুধ খেতে হবে।এখনো মাঝে মধ্যে পাকস্থলী দিয়ে রক্ত যায়। এভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে লড়ছেন এই জুলাই যোদ্ধা। চিকিৎসা ব্যায় মিটাতে পারছেন না তার কৃষক পিতা।চিকিৎসায় লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় হচ্ছে। সরকারীভাবে এক লক্ষ টাকা পেয়েছেন এবং জুলাই ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক লক্ষ টাকা পেয়েছেন।এছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার মাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ৪০ হাজার টাকা পেয়েছেন। তবে এসব টাকায় চিকিৎসা ব্যায় মিটছে না। কৃষক পিতার একমাত্র অবলম্বন তিনটি গরু বিক্রি করে চিকিৎসা করছেন।

এছাড়াও বিভিন্নজনের থেকে টাকা ধার নিয়েছেন।সব মিলে দুর্বিসহ জীবন কাটাচ্ছেন মোবারক হোসেন।প্রতিনিয়ত মৃত্যু এসে তাড়া করছে।এখনও কানে বেজে উঠছে জুলাইয়ের সেই দুঃস্বহ স্মৃতি,সেই গুলির আওয়াজ। এভাবে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন কিন্তু স্থানীয়ভাবে তেমন কেউ খোঁজ নিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে জুলাই যোদ্ধা মোবারক হোসেন বলেন, আন্দোলন করে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে আমি মৃত্যুশয্যায় আছি,আর্থিক অনেক সংকটে আছি,মানুষিকভাবে বির্পযস্ত।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত শারমিন জানান,জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে যে বরাদ্দ আছে তা দেওয়া হয়েছে এছাড়া আমি সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর নিয়ে বিভিন্ন সময় সহায়তা করে আসছি।

back to top