চার দিন পর গোপালগঞ্জ থেকে কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করেছে জেলা প্রশাসন। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “রোববার রাত আটটার পর গোপালগঞ্জ জেলায় ১৪৪ ধারা ও কারফিউ বলবৎ থাকবে না। সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে। অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
এর আগে শনিবার রাতে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে কারফিউ শিথিল করে রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বহাল রাখে জেলা প্রশাসন।
গত বুধবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা চালান। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শহরের বিভিন্ন এলাকায় দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। ওইদিন সংঘর্ষে চারজন নিহত হন এবং অন্তত নয়জন গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রথমে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। পরে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত প্রথম দফায় কারফিউ দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগের কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ব্রিফিং করে কারফিউর মেয়াদ শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেন।
এরপর শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করে আবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরে শনিবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত কারফিউ কার্যকর থাকে। শনিবার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হলেও রাতে আবার রোববার সকাল ছয়টা পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়।
রোববার দিনভর ১৪৪ ধারা বহাল রাখার পর রাতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আর কোনো কারফিউ বা ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে না। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
চার দিন পর গোপালগঞ্জ থেকে কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করেছে জেলা প্রশাসন। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “রোববার রাত আটটার পর গোপালগঞ্জ জেলায় ১৪৪ ধারা ও কারফিউ বলবৎ থাকবে না। সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে। অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
এর আগে শনিবার রাতে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে কারফিউ শিথিল করে রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বহাল রাখে জেলা প্রশাসন।
গত বুধবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা চালান। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শহরের বিভিন্ন এলাকায় দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। ওইদিন সংঘর্ষে চারজন নিহত হন এবং অন্তত নয়জন গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রথমে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। পরে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত প্রথম দফায় কারফিউ দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগের কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ব্রিফিং করে কারফিউর মেয়াদ শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেন।
এরপর শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করে আবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরে শনিবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত কারফিউ কার্যকর থাকে। শনিবার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হলেও রাতে আবার রোববার সকাল ছয়টা পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়।
রোববার দিনভর ১৪৪ ধারা বহাল রাখার পর রাতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আর কোনো কারফিউ বা ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে না। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।