কোনো ধরনের মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সতর্কতা না থাকার মধ্যেই রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বেলা পৌনে ১২টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত প্রবল বৃষ্টিতে বরিশাল মহানগরীসহ আশপাশের এলাকা পানিতে তলিয়েছে।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসের এ ভারী বর্ষণে জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পরে। বেলা ১১টা ৪০মিনিট থেকে ১২টা পর্যন্ত মাত্র কুড়ি মিনিটেই বরিশাল মহানগরীতে ১২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। পরে দুপুর ৩টা পর্যন্ত আরও ৩২.৬ মিলি বৃষ্টি হয়েছে। সোয়া ৩ ঘণ্টার এ ভারী বৃষ্টিতে বরিশাল মহানগরীর অনেক রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়ছে। বিকেল ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নগরীর অনেক এলাকাই পানিতে সয়লাব।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে মৌসুমি বায়ু বরিশালসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরে মোটামুটি সক্রিয় বলে জানিয়ে, আগামী ৩ দিনের মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ তৈরির কথা জানান হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষ দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তরে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের কোনো নদী বন্দরে সতকর্তা সংকেত নেই। পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকেও সব ধরনের নৌযানকে বিপদ সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। বরিশালসহ সন্নিহিত এলাকার সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।
নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাপক ঘাটতির পরে মে মাসে বরিশালে স্বাভাবিক ২৩৯ মিলিমিটারের স্থলে ২৯৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
কোনো ধরনের মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সতর্কতা না থাকার মধ্যেই রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বেলা পৌনে ১২টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত প্রবল বৃষ্টিতে বরিশাল মহানগরীসহ আশপাশের এলাকা পানিতে তলিয়েছে।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসের এ ভারী বর্ষণে জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পরে। বেলা ১১টা ৪০মিনিট থেকে ১২টা পর্যন্ত মাত্র কুড়ি মিনিটেই বরিশাল মহানগরীতে ১২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। পরে দুপুর ৩টা পর্যন্ত আরও ৩২.৬ মিলি বৃষ্টি হয়েছে। সোয়া ৩ ঘণ্টার এ ভারী বৃষ্টিতে বরিশাল মহানগরীর অনেক রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়ছে। বিকেল ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নগরীর অনেক এলাকাই পানিতে সয়লাব।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে মৌসুমি বায়ু বরিশালসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরে মোটামুটি সক্রিয় বলে জানিয়ে, আগামী ৩ দিনের মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ তৈরির কথা জানান হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষ দক্ষিণাঞ্চল হয়ে উত্তরে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের কোনো নদী বন্দরে সতকর্তা সংকেত নেই। পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকেও সব ধরনের নৌযানকে বিপদ সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। বরিশালসহ সন্নিহিত এলাকার সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।
নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাপক ঘাটতির পরে মে মাসে বরিশালে স্বাভাবিক ২৩৯ মিলিমিটারের স্থলে ২৯৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল।