রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের প্রতিপাল গ্রামে।
গত রোববার রাতে থানায় ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি একই গ্রামের সৈয়দ আলীর ছেলে মজনু মিয়া।
ভুক্তভোগীর দাখিলকৃত এজাহার সূত্রে জানা যায়, তার স্বামী ও ভাসুর অটোভ্যানচালক হওয়ায় দিনের অধিকাংশ সময় বাইরে থাকেন। ফলে তিনি ও তার বড় জা মিলে সংসার পরিচালনা করেন। প্রায় এক মাস আগে অভিযুক্ত মজনু মিয়া তাকে একা পেয়ে বাড়িতে গিয়ে কুপ্রস্তাব দেয়।
তিনি সেটি প্রত্যাখ্যান করে স্বামীকে জানালে তার স্বামী মজনুকে সতর্ক করেন।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে অভিযুক্ত পরে প্রতিশোধের পরিকল্পনা করতে থাকেন।
গত ১৩ জুলাই বিকেলে তিনি বাড়ির পাশে বুড়াল নদীর তীরে ঘাস কাটতে গেলে মজনু মিয়া আবারও কুপ্রস্তাব দেয়। প্রত্যাখ্যান করায় অভিযুক্ত তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনার পর বিষয়টি জানাজানি হলে প্রভাবশালীরা স্থানীয়ভাবে মীমাংসার নামে আলামত নষ্ট করার চেষ্টা করে বলে ভিকটিম জানান।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ বলেন, আমি ন্যায়বিচারের আশায় প্রথমে গ্রামের বড়দের কাছে গিয়েছিলাম, কিন্তু তারাই উল্টো সময় নষ্ট করল। এখন আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি।
আমি বিচার চাই।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মজনু মিয়া তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ বিষয়ে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম জানান, গৃহবধূ বাদী হয়ে পীরগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ধর্ষণ এবং আলামত নষ্টের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখা হবে।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের প্রতিপাল গ্রামে।
গত রোববার রাতে থানায় ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি একই গ্রামের সৈয়দ আলীর ছেলে মজনু মিয়া।
ভুক্তভোগীর দাখিলকৃত এজাহার সূত্রে জানা যায়, তার স্বামী ও ভাসুর অটোভ্যানচালক হওয়ায় দিনের অধিকাংশ সময় বাইরে থাকেন। ফলে তিনি ও তার বড় জা মিলে সংসার পরিচালনা করেন। প্রায় এক মাস আগে অভিযুক্ত মজনু মিয়া তাকে একা পেয়ে বাড়িতে গিয়ে কুপ্রস্তাব দেয়।
তিনি সেটি প্রত্যাখ্যান করে স্বামীকে জানালে তার স্বামী মজনুকে সতর্ক করেন।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে অভিযুক্ত পরে প্রতিশোধের পরিকল্পনা করতে থাকেন।
গত ১৩ জুলাই বিকেলে তিনি বাড়ির পাশে বুড়াল নদীর তীরে ঘাস কাটতে গেলে মজনু মিয়া আবারও কুপ্রস্তাব দেয়। প্রত্যাখ্যান করায় অভিযুক্ত তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনার পর বিষয়টি জানাজানি হলে প্রভাবশালীরা স্থানীয়ভাবে মীমাংসার নামে আলামত নষ্ট করার চেষ্টা করে বলে ভিকটিম জানান।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ বলেন, আমি ন্যায়বিচারের আশায় প্রথমে গ্রামের বড়দের কাছে গিয়েছিলাম, কিন্তু তারাই উল্টো সময় নষ্ট করল। এখন আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি।
আমি বিচার চাই।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মজনু মিয়া তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ বিষয়ে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম জানান, গৃহবধূ বাদী হয়ে পীরগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ধর্ষণ এবং আলামত নষ্টের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখা হবে।