সিরাজগঞ্জ জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৬৯২টি শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯৭টি প্রধান শিক্ষক এবং ৬৯৫টি সহকারী শিক্ষক। সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এই জেলায় মোট ১৬৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের মোট ১৬৯২ টি পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘ দিন যাবত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদগুলো শূন্য থাকার কারণে বর্তমানে দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষকরা বিপাকে পড়েছেন। তাদেরকে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। বেশি সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও বিঘ্নিত হচ্ছে।
কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিক্ষক সংকটের কারণে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করার ফলে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে ঠিকমতো পাঠদানে মনোনিবেশ করতে পারছেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকলে কোনো শৃঙ্খলা থাকে না।
শিক্ষকরা নিজের ইচ্ছামতো চলেন। এছাড়া একজন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারেন না। এতে করে শিক্ষক সংকট আরও প্রকট হয়। কেননা তাকে বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে ব্যাস্ত থাকতে হয়।
সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুনর রশিদ জানান, ইতিমধ্যেই জেলায় শিক্ষক শূন্য পদের বিষয়টি উর্দ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। অতি দ্রুত নিয়োগের মাধ্যমে শূন্য পদ গুলি পুরনের ব্যবস্থা করা হবে।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
সিরাজগঞ্জ জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৬৯২টি শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯৭টি প্রধান শিক্ষক এবং ৬৯৫টি সহকারী শিক্ষক। সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এই জেলায় মোট ১৬৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের মোট ১৬৯২ টি পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘ দিন যাবত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদগুলো শূন্য থাকার কারণে বর্তমানে দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষকরা বিপাকে পড়েছেন। তাদেরকে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। বেশি সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও বিঘ্নিত হচ্ছে।
কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিক্ষক সংকটের কারণে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করার ফলে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে ঠিকমতো পাঠদানে মনোনিবেশ করতে পারছেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকলে কোনো শৃঙ্খলা থাকে না।
শিক্ষকরা নিজের ইচ্ছামতো চলেন। এছাড়া একজন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারেন না। এতে করে শিক্ষক সংকট আরও প্রকট হয়। কেননা তাকে বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে ব্যাস্ত থাকতে হয়।
সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুনর রশিদ জানান, ইতিমধ্যেই জেলায় শিক্ষক শূন্য পদের বিষয়টি উর্দ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। অতি দ্রুত নিয়োগের মাধ্যমে শূন্য পদ গুলি পুরনের ব্যবস্থা করা হবে।