নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬৯ বছর বয়সী এক নারীকে চোখ-মুখ থেঁতলে হত্যা করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের সরদারপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মমতাজ বেগম ওই এলাকার শফিউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রী।
নাটোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইফতে খায়ের আলম বলেন, “স্বামীর মৃত্যুর পর থেকে মমতাজ বেগম গৃহকর্মীদের নিয়ে বাড়িতে থাকতেন। রোববার রাতে এশার নামাজের পর গৃহকর্মী কাজী আবু শামা ঘরে গিয়ে দেখেন, মমতাজ বেগম চোখ-মুখ থেতলানো ও রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছেন। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
পুলিশ জানায়, নিহতের শরীরে থাকা কিছু স্বর্ণালংকার নিখোঁজ। হত্যার পেছনে সম্পত্তিগত বিরোধ বা অন্য কোনো শত্রুতার কারণ রয়েছে কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে।
ঘটনার পর গৃহকর্মী ৪০ বছর বয়সী সুফিয়া বেগম এবং ৬১ বছর বয়সী আবু শামাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতে খায়ের আলম বলেন, “আমরা ঘটনাটিকে হত্যাকাণ্ড হিসেবেই বিবেচনা করছি। তদন্ত চলছে, মামলা দায়েরের প্রক্রিয়াও চলছে।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬৯ বছর বয়সী এক নারীকে চোখ-মুখ থেঁতলে হত্যা করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের সরদারপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মমতাজ বেগম ওই এলাকার শফিউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রী।
নাটোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইফতে খায়ের আলম বলেন, “স্বামীর মৃত্যুর পর থেকে মমতাজ বেগম গৃহকর্মীদের নিয়ে বাড়িতে থাকতেন। রোববার রাতে এশার নামাজের পর গৃহকর্মী কাজী আবু শামা ঘরে গিয়ে দেখেন, মমতাজ বেগম চোখ-মুখ থেতলানো ও রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছেন। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
পুলিশ জানায়, নিহতের শরীরে থাকা কিছু স্বর্ণালংকার নিখোঁজ। হত্যার পেছনে সম্পত্তিগত বিরোধ বা অন্য কোনো শত্রুতার কারণ রয়েছে কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে।
ঘটনার পর গৃহকর্মী ৪০ বছর বয়সী সুফিয়া বেগম এবং ৬১ বছর বয়সী আবু শামাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতে খায়ের আলম বলেন, “আমরা ঘটনাটিকে হত্যাকাণ্ড হিসেবেই বিবেচনা করছি। তদন্ত চলছে, মামলা দায়েরের প্রক্রিয়াও চলছে।”