ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মাইজভান্ডার দরবার শরীফের আধ্যাত্বিক সাধক, গাউছুল আজম শাহছুফি মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান প্রকাশ বাবা ভান্ডারীর ১৬৩ তম ওরস অনুষ্ঠিত হয়।
৩ দিনব্যাপি খোশরোজ শরীফ মঙ্গলবার, (১৪ অক্টোবর ২০২৫) লাখো ভক্তের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
খোশরোজ শরীফ উপলক্ষে গাউছিয়া রহমান মঞ্জিল ও আশেকানে মাইজভান্ডারী এসোসিয়শন বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
মঙ্গলবার, প্রধান দিবসে দরবার শরীফ শাহী ময়দানে দেশ-বিদেশের লাখো ভক্তের উপস্থিতিতে কর্মসূচি শেষে বিশ্বের সকল উম্মাহর সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন-সাজ্জাদানশীন শাহ ছূফি মাওলানা সৈয়দ মুজিবুল বশর আল-হাছানী আল-মাইজভান্ডারী।
এ সময় শাহজাদা সৈয়দ নুরুল বশর মাইজভান্ডরীসহ বাবা ভান্ডারীর আওলাদগণ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে, ভক্ত-আশেকানদের নিরাপত্তায় তিনদিনের এ খোশরোজ শরীফে উপজেলা প্রশাসন, থানা পুলিশ, গাউছিয়া রহমান মঞ্জিল ও আশেকানে মাইজভান্ডারী এসোসিয়েশন ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
মাইজভান্ডার দরবার শরীফের আধ্যাত্বিক সাধক, গাউছুল আজম শাহছুফি মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান প্রকাশ বাবা ভান্ডারীর ১৬৩ তম ওরস অনুষ্ঠিত হয়।
৩ দিনব্যাপি খোশরোজ শরীফ মঙ্গলবার, (১৪ অক্টোবর ২০২৫) লাখো ভক্তের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
খোশরোজ শরীফ উপলক্ষে গাউছিয়া রহমান মঞ্জিল ও আশেকানে মাইজভান্ডারী এসোসিয়শন বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
মঙ্গলবার, প্রধান দিবসে দরবার শরীফ শাহী ময়দানে দেশ-বিদেশের লাখো ভক্তের উপস্থিতিতে কর্মসূচি শেষে বিশ্বের সকল উম্মাহর সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন-সাজ্জাদানশীন শাহ ছূফি মাওলানা সৈয়দ মুজিবুল বশর আল-হাছানী আল-মাইজভান্ডারী।
এ সময় শাহজাদা সৈয়দ নুরুল বশর মাইজভান্ডরীসহ বাবা ভান্ডারীর আওলাদগণ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে, ভক্ত-আশেকানদের নিরাপত্তায় তিনদিনের এ খোশরোজ শরীফে উপজেলা প্রশাসন, থানা পুলিশ, গাউছিয়া রহমান মঞ্জিল ও আশেকানে মাইজভান্ডারী এসোসিয়েশন ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।