ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মৌজা পাথরায় অবস্থিত বিদ্যালয়টির মোট জমির পরিমাণ ১.২৪ একর, যা স্থানীয় দানশীল ব্যক্তিবর্গ রহিম বক্স মন্ডল, ইউছুপ আলী মালীতা, আব্দুল ওহাব, ইদ্রিশ আলী বিশ্বাস, ওয়াজেদ আলী, কফিল উদ্দিন, মহর আলী, ওমর আলী, ফকির চাঁদ ও গফুর আলীর দানকৃত জমির ওপর গড়ে উঠেছে। বিদ্যালয়ে বর্তমানে পাঁচটি শিক্ষক পদ থাকলেও চারজন শিক্ষক কর্মরত আছেন এবং প্রধান শিক্ষক মোহা. আবদুর রাজ্জাক ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। অল্প বৃষ্টিতেই শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়, টিনশেড ছাদের কারণে প্রচণ্ড গরমে পাঠদান বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়েই ভোগান্তিতে পড়েন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে ১০৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে, তবে ভবনের স্বল্পতা ও নাজুক অবকাঠামোর কারণে অনেক অভিভাবক সন্তানদের পার্শ্ববর্তী কিন্ডারগার্টেনে পাঠাতে আগ্রহী। বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এমদাদুল হক বলেন, দীর্ঘদিনের পুরনো এই স্কুলের ভবনের অবস্থা খুবই খারাপ, দ্রুত সংস্কার প্রয়োজন। অপর এক অভিভাবক আমিনুর রহমান বাবলু জানান, বিদ্যালয়ে এখনো সীমানা প্রাচীর নির্মিত হয়নি, যা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত জরুরি। স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও অবকাঠামো সংস্কার এখন সময়ের দাবি। এ বিষয়ে মহেশপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, পাথরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হলেও এখনো নতুন ভবনের বরাদ্দ পাওয়া যায়নি, তবে ভবিষ্যতে এ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা আশা প্রকাশ করেছেন, সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়টি আধুনিক রূপে গড়ে উঠবে এবং নতুন প্রজন্মের শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
মৌজা পাথরায় অবস্থিত বিদ্যালয়টির মোট জমির পরিমাণ ১.২৪ একর, যা স্থানীয় দানশীল ব্যক্তিবর্গ রহিম বক্স মন্ডল, ইউছুপ আলী মালীতা, আব্দুল ওহাব, ইদ্রিশ আলী বিশ্বাস, ওয়াজেদ আলী, কফিল উদ্দিন, মহর আলী, ওমর আলী, ফকির চাঁদ ও গফুর আলীর দানকৃত জমির ওপর গড়ে উঠেছে। বিদ্যালয়ে বর্তমানে পাঁচটি শিক্ষক পদ থাকলেও চারজন শিক্ষক কর্মরত আছেন এবং প্রধান শিক্ষক মোহা. আবদুর রাজ্জাক ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। অল্প বৃষ্টিতেই শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়, টিনশেড ছাদের কারণে প্রচণ্ড গরমে পাঠদান বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়েই ভোগান্তিতে পড়েন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে ১০৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে, তবে ভবনের স্বল্পতা ও নাজুক অবকাঠামোর কারণে অনেক অভিভাবক সন্তানদের পার্শ্ববর্তী কিন্ডারগার্টেনে পাঠাতে আগ্রহী। বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এমদাদুল হক বলেন, দীর্ঘদিনের পুরনো এই স্কুলের ভবনের অবস্থা খুবই খারাপ, দ্রুত সংস্কার প্রয়োজন। অপর এক অভিভাবক আমিনুর রহমান বাবলু জানান, বিদ্যালয়ে এখনো সীমানা প্রাচীর নির্মিত হয়নি, যা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত জরুরি। স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও অবকাঠামো সংস্কার এখন সময়ের দাবি। এ বিষয়ে মহেশপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, পাথরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হলেও এখনো নতুন ভবনের বরাদ্দ পাওয়া যায়নি, তবে ভবিষ্যতে এ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা আশা প্রকাশ করেছেন, সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়টি আধুনিক রূপে গড়ে উঠবে এবং নতুন প্রজন্মের শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।