দুবাই থেকে দেশে ফিরে সিলেটে এসে গ্রেপ্তার হয়েছেন চট্টগ্রামের ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। শনিবার ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে চট্টগ্রামে আনা হয় এবং রোববার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পটিয়া থানার ওসি নুরুজ্জামান।
রুহুল আমিন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামের বাসিন্দা। ওসি নুরুজ্জামান জানান, চেক প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মোট ৫৭টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে ১০টি মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত।
তিনি আরও বলেন, “রুহুল আমিন দীর্ঘদিন ধরে দুবাইয়ে অবস্থান করছিলেন। শনিবার সিলেট বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফেরার সময় সিলেট বিমানবন্দর থানা পুলিশের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং রাতে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়।”
ওসি জানান, রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় ২৭টি সিআর মামলা, একটি জিআর মামলা এবং চারটি সিআর সাজা ওয়ারেন্টসহ মোট ৩২টি মামলার ওয়ারেন্ট রয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানায় আরও ১৯টি সিআর মামলা ও ছয়টি সাজা ওয়ারেন্ট আছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রুহুল আমিন আগে চট্টগ্রাম নগরীতে মাছের ব্যবসা করতেন। ব্যবসার মাধ্যমে বিভিন্নজনের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎসহ নানা প্রতারণার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এসব মামলা হয়। সাজা এড়াতে তিনি গোপনে দুবাই পাড়ি জমান এবং সেখান থেকে শনিবার দেশে ফিরে সিলেট বিমানবন্দরে নামার পরই গ্রেপ্তার হন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
দুবাই থেকে দেশে ফিরে সিলেটে এসে গ্রেপ্তার হয়েছেন চট্টগ্রামের ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫)। শনিবার ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে চট্টগ্রামে আনা হয় এবং রোববার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পটিয়া থানার ওসি নুরুজ্জামান।
রুহুল আমিন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামের বাসিন্দা। ওসি নুরুজ্জামান জানান, চেক প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মোট ৫৭টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে ১০টি মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত।
তিনি আরও বলেন, “রুহুল আমিন দীর্ঘদিন ধরে দুবাইয়ে অবস্থান করছিলেন। শনিবার সিলেট বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফেরার সময় সিলেট বিমানবন্দর থানা পুলিশের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং রাতে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়।”
ওসি জানান, রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় ২৭টি সিআর মামলা, একটি জিআর মামলা এবং চারটি সিআর সাজা ওয়ারেন্টসহ মোট ৩২টি মামলার ওয়ারেন্ট রয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানায় আরও ১৯টি সিআর মামলা ও ছয়টি সাজা ওয়ারেন্ট আছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রুহুল আমিন আগে চট্টগ্রাম নগরীতে মাছের ব্যবসা করতেন। ব্যবসার মাধ্যমে বিভিন্নজনের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎসহ নানা প্রতারণার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এসব মামলা হয়। সাজা এড়াতে তিনি গোপনে দুবাই পাড়ি জমান এবং সেখান থেকে শনিবার দেশে ফিরে সিলেট বিমানবন্দরে নামার পরই গ্রেপ্তার হন।