ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়ার পৌর বাজারে জেলি (বিষাক্ত অপদ্রব্য) মেশানো চিংড়ি মাছ বিক্রির দায়ে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়। অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়া ৬ জন অসাধু ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সর্বমোট এক লক্ষ ছয় হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
মঙ্গলবার জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলীর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশের একটি টিম। অভিযানে মেসার্স মকুল মৎস্য ভান্ডার ও মেসার্স খোশবার হোসেন মৎস্য ভান্ডার দুইজন মৎস্য আড়তদারকে প্রতি জন পঞ্চাশ হাজার টাকা করে মোট এক লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া খুচরা বিক্রেতা পাতু মাছের দোকান, রাজু মাছের দোকান ও মনোয়ার মাছের দোকান এই তিনজনকে প্রতি জন দুই হাজার টাকা করে মোট ছয় হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী বলেন, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেলী মিশিয়ে চিংড়ী বিক্রি কোনোভাবেই সুযোগ দেয়া হবে না। ভবিষ্যতে এ ধরনের অনিয়মের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
কুষ্টিয়ার পৌর বাজারে জেলি (বিষাক্ত অপদ্রব্য) মেশানো চিংড়ি মাছ বিক্রির দায়ে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়। অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়া ৬ জন অসাধু ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সর্বমোট এক লক্ষ ছয় হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
মঙ্গলবার জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলীর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশের একটি টিম। অভিযানে মেসার্স মকুল মৎস্য ভান্ডার ও মেসার্স খোশবার হোসেন মৎস্য ভান্ডার দুইজন মৎস্য আড়তদারকে প্রতি জন পঞ্চাশ হাজার টাকা করে মোট এক লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া খুচরা বিক্রেতা পাতু মাছের দোকান, রাজু মাছের দোকান ও মনোয়ার মাছের দোকান এই তিনজনকে প্রতি জন দুই হাজার টাকা করে মোট ছয় হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী বলেন, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেলী মিশিয়ে চিংড়ী বিক্রি কোনোভাবেই সুযোগ দেয়া হবে না। ভবিষ্যতে এ ধরনের অনিয়মের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।