ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মহিপুরে নিজ বসত ঘর থেকে সিরাজউদ্দিন খান (৭৫) ও তার স্ত্রী আকলিমা বেগম (৬৫) এই বৃদ্ধ দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল দশটার দিকে কলাপাড়ার ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের পেয়ারপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত আকলিমা সিরাজউদ্দিনের তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিরাজউদ্দিনের বাড়ি পাশ্ববর্তী মোয়াজ্জেমপুর গ্রামে হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে পেয়ারপুর গ্রাম সংলগ্ন আন্ধারমানিক নদীর খেয়া (নৌকা) চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। সেখানেই নদীর তীরে একটি ঝুঁপড়ি ঘরে আকলিমাকে নিয়ে বসবাস করতেন তিনি। প্রতিদিনের ন্যায় তিনি ফজরের নামাজে না যাওয়ায় স্থানীয়রা ভোর ৬ টার দিকে তার বাড়িতে খোঁজ খবর নিতে যান। ঘরের সামনে গিয়ে অনেক ডাকাডাকি করার পরও কোন সারাশব্দ না পেয়ে ভিতরে ঢুকে চৌকিতে আকলিমাকে ও নিচে সিরাজউদ্দিনের মরদেহ দেখতে পান। সিরাজউদ্দিনের গলার নিচে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ এবং আকলিমার শরীরেও রক্তাক্ত চিহ্ন রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
মহিপুর থানার ওসি মাহমুদ হাসান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে সিআইডি একটি টিম ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মহিপুরে নিজ বসত ঘর থেকে সিরাজউদ্দিন খান (৭৫) ও তার স্ত্রী আকলিমা বেগম (৬৫) এই বৃদ্ধ দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল দশটার দিকে কলাপাড়ার ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের পেয়ারপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত আকলিমা সিরাজউদ্দিনের তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিরাজউদ্দিনের বাড়ি পাশ্ববর্তী মোয়াজ্জেমপুর গ্রামে হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে পেয়ারপুর গ্রাম সংলগ্ন আন্ধারমানিক নদীর খেয়া (নৌকা) চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। সেখানেই নদীর তীরে একটি ঝুঁপড়ি ঘরে আকলিমাকে নিয়ে বসবাস করতেন তিনি। প্রতিদিনের ন্যায় তিনি ফজরের নামাজে না যাওয়ায় স্থানীয়রা ভোর ৬ টার দিকে তার বাড়িতে খোঁজ খবর নিতে যান। ঘরের সামনে গিয়ে অনেক ডাকাডাকি করার পরও কোন সারাশব্দ না পেয়ে ভিতরে ঢুকে চৌকিতে আকলিমাকে ও নিচে সিরাজউদ্দিনের মরদেহ দেখতে পান। সিরাজউদ্দিনের গলার নিচে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ এবং আকলিমার শরীরেও রক্তাক্ত চিহ্ন রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
মহিপুর থানার ওসি মাহমুদ হাসান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে সিআইডি একটি টিম ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে।