ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় নারীসহ অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতরা হলেন-চাঁন মিয়া (২৭), আতিক (২৩), আলম (৪২), নাজমিন (২৪), আসমানি (২৫) ও আজমিনা (২২)। গত সোমবার দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের খাঁগা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে শেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকালে বায়েজিদ (১৩) নামের এক শিশু তার সহপাঠীদের নিয়ে মাঠে ফুটবল খেলছিল। খেলার সময় বলটি পাশের জমির মধ্যে যায়। এসময় একই গ্রামের হালিম নামের এক ব্যক্তি ওই জমিতে পাখি শিকার করছিল। বলটি সেখানে যাওয়ায় পাখি উড়ে গেলে হালিম শিশু বায়েজিদকে মারধর করে। মারধরের ঘটনায় বায়েজিদের মা হালিমের পরিবারের কাছে বিচার চাইতে গেলে উভয়পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। পরবর্তিতে একই গ্রামের কাউসার আলী, আবু বক্কার, আবু তাহের ও হালিমা বিবি বায়েজিদদের বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালালে ছয়জন গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নাজমিন ও আসমানিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়ার শহীদ
জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় নারীসহ অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতরা হলেন-চাঁন মিয়া (২৭), আতিক (২৩), আলম (৪২), নাজমিন (২৪), আসমানি (২৫) ও আজমিনা (২২)। গত সোমবার দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের খাঁগা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে শেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকালে বায়েজিদ (১৩) নামের এক শিশু তার সহপাঠীদের নিয়ে মাঠে ফুটবল খেলছিল। খেলার সময় বলটি পাশের জমির মধ্যে যায়। এসময় একই গ্রামের হালিম নামের এক ব্যক্তি ওই জমিতে পাখি শিকার করছিল। বলটি সেখানে যাওয়ায় পাখি উড়ে গেলে হালিম শিশু বায়েজিদকে মারধর করে। মারধরের ঘটনায় বায়েজিদের মা হালিমের পরিবারের কাছে বিচার চাইতে গেলে উভয়পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। পরবর্তিতে একই গ্রামের কাউসার আলী, আবু বক্কার, আবু তাহের ও হালিমা বিবি বায়েজিদদের বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালালে ছয়জন গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নাজমিন ও আসমানিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়ার শহীদ
জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।