টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : কামারখাড়া ইউনিয়নের মাইজগাঁও এলাকায় পদ্মা নদীর শাখা খালে বাঁধ -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়নের মাইজগাঁও এলাকায় পদ্মা নদীর শাখা খালে বাঁধ দিয়ে নৌযান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, মো. রোমান নামের এক ব্যক্তি খালের ওপর অবৈধভাবে বাঁধ তৈরি করে জেলেদের মাছ আহরণ ও নৌপথ বন্ধ করে দিয়েছেন।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও ভোগান্তি তৈরি হয়েছে। খালটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় কৃষক ও জেলেদের জীবিকার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। বর্তমানে বাঁধ দেওয়ায় মাছ ধরা, কৃষিপণ্য পরিবহন ও নৌযান চলাচল সম্পূর্ণভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান তারা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মোতালেব খান বলেন, এই খালই ছিল আমাদের চলাচলের পথ। এখন বাঁধ দেওয়ায় আমরা নৌকা চালাতে পারছি না।
ট্রলার চালক বাবুল বলেন, আমরা নিয়মিত এখান দিয়ে চলাচল করি, কিন্তু বাঁধ দেওয়ার কারণে যেতে পারছি না। আমি আসছিলাম যাওয়ার জন্য, এখন বাঁধ থাকার কারণে ফিরে যাচ্ছি।
অভিযুক্ত মো. রোমান অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, মাছ ধরার জন্য এই বাঁধ দেওয়া হয়েছে, তবে নৌযান চলাচলে কোনো সমস্যা হয় না।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিগার সুলতানা বলেন, আমরা বিষয়টা শুনেছি। একবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম, কিন্তু সঠিক স্থান শনাক্ত করতে না পারায় চলে এসেছি। আমরা পুনরায় সেখানে যাব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : কামারখাড়া ইউনিয়নের মাইজগাঁও এলাকায় পদ্মা নদীর শাখা খালে বাঁধ -সংবাদ
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়নের মাইজগাঁও এলাকায় পদ্মা নদীর শাখা খালে বাঁধ দিয়ে নৌযান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, মো. রোমান নামের এক ব্যক্তি খালের ওপর অবৈধভাবে বাঁধ তৈরি করে জেলেদের মাছ আহরণ ও নৌপথ বন্ধ করে দিয়েছেন।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও ভোগান্তি তৈরি হয়েছে। খালটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় কৃষক ও জেলেদের জীবিকার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। বর্তমানে বাঁধ দেওয়ায় মাছ ধরা, কৃষিপণ্য পরিবহন ও নৌযান চলাচল সম্পূর্ণভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান তারা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মোতালেব খান বলেন, এই খালই ছিল আমাদের চলাচলের পথ। এখন বাঁধ দেওয়ায় আমরা নৌকা চালাতে পারছি না।
ট্রলার চালক বাবুল বলেন, আমরা নিয়মিত এখান দিয়ে চলাচল করি, কিন্তু বাঁধ দেওয়ার কারণে যেতে পারছি না। আমি আসছিলাম যাওয়ার জন্য, এখন বাঁধ থাকার কারণে ফিরে যাচ্ছি।
অভিযুক্ত মো. রোমান অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, মাছ ধরার জন্য এই বাঁধ দেওয়া হয়েছে, তবে নৌযান চলাচলে কোনো সমস্যা হয় না।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নিগার সুলতানা বলেন, আমরা বিষয়টা শুনেছি। একবার ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম, কিন্তু সঠিক স্থান শনাক্ত করতে না পারায় চলে এসেছি। আমরা পুনরায় সেখানে যাব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।