রাণীনগরে আশ্রমে আগুন
নওগাঁর রাণীনগরে পাঠদানের একটি আশ্রম আগুনে ভস্মিভূত হয়েছে। দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে আশ্রমের ঘরে থাকা অনেক বইপত্র, বৈদ্যুতিক ফ্যান, ট্রিন ও কাঠের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র পুরে গেছে। গত শনিবার এই অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার হরিপুর গ্রামে। এ ঘটনায় আশ্রমের পক্ষ থেকে ওই গ্রামের অনন্ত কুমার নামে এক ব্যক্তি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ঘটনার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও জড়িতদের শনাক্ত করতে পারেনি রাণীনগর থানা পুলিশ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হরিপুর গ্রামে একটি আশ্রমের ঘর রয়েছে। আশ্রমটি গোঁসাই ঠাকুরের আশ্রম নামে পরিচিত। সেখানে গীতা পাঠদানসহ প্রাইভেট পড়ানো এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। গত শনিবার বিকালে গ্রামের অনন্ত কুমার আশ্রমে শিক্ষার্থীদের পাঠদান শেষে আশ্রমের ঘরে তালা দিয়ে বাড়িতে চলে যান। রাত আনুমানিক ৮টার দিকে কে বা কাহারা আশ্রমের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। আগুনে আশ্রমের ঘরে থাকা অনেক বইপত্র, ফ্যান, ট্রিন ও কাঠের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র পুরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
অনন্ত কুমার জানান, আগুন লাগার খবর পাওয়ার সাথে সাথে আমরা ছুটে গিয়ে গ্রামের লোকজনসহ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। ততক্ষণে আশ্রমের ঘরে থাকা সবকিছু পুরে যায়। এ ঘটনায় আমি বাদি হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু ঘটনার ৫দিনেও জড়িতদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যাপারে রাণীনগর থানার ওসি আব্দুল হাফিজ মো. রায়হান বলেন, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রাণীনগরে আশ্রমে আগুন
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
নওগাঁর রাণীনগরে পাঠদানের একটি আশ্রম আগুনে ভস্মিভূত হয়েছে। দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে আশ্রমের ঘরে থাকা অনেক বইপত্র, বৈদ্যুতিক ফ্যান, ট্রিন ও কাঠের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র পুরে গেছে। গত শনিবার এই অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার হরিপুর গ্রামে। এ ঘটনায় আশ্রমের পক্ষ থেকে ওই গ্রামের অনন্ত কুমার নামে এক ব্যক্তি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ঘটনার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও জড়িতদের শনাক্ত করতে পারেনি রাণীনগর থানা পুলিশ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হরিপুর গ্রামে একটি আশ্রমের ঘর রয়েছে। আশ্রমটি গোঁসাই ঠাকুরের আশ্রম নামে পরিচিত। সেখানে গীতা পাঠদানসহ প্রাইভেট পড়ানো এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। গত শনিবার বিকালে গ্রামের অনন্ত কুমার আশ্রমে শিক্ষার্থীদের পাঠদান শেষে আশ্রমের ঘরে তালা দিয়ে বাড়িতে চলে যান। রাত আনুমানিক ৮টার দিকে কে বা কাহারা আশ্রমের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। আগুনে আশ্রমের ঘরে থাকা অনেক বইপত্র, ফ্যান, ট্রিন ও কাঠের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র পুরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
অনন্ত কুমার জানান, আগুন লাগার খবর পাওয়ার সাথে সাথে আমরা ছুটে গিয়ে গ্রামের লোকজনসহ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। ততক্ষণে আশ্রমের ঘরে থাকা সবকিছু পুরে যায়। এ ঘটনায় আমি বাদি হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু ঘটনার ৫দিনেও জড়িতদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি।
এ ব্যাপারে রাণীনগর থানার ওসি আব্দুল হাফিজ মো. রায়হান বলেন, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।