রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সোনিয়া সুলতানার গলায় ওড়না পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেখান থেকে দুটি চিরকুটও উদ্ধার করা হয়েছে। একটি চিরকুটে লেখা আছে, ‘আমি খুব করে বাঁচতে চেয়েছি, বিশ্বাস করো তোমরা।’
বুধবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৬টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার মির্জাপুর ইসলাম টাওয়ার আবাসিক ভবনের ৭ তলা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালিক জানান, ঘটনাস্থল থেকে দুটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। একটিতে লেখা ছিল “আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী না। আমার যেন পোস্টমর্টেম করা না হয়। আব্বু, আম্মু, ধ্রুবতারা — আমি খুব ভালোবাসি। আমাকে ক্ষমা করে দিও। আল্লাহকে বলো, আমাকে মাফ করে দিতে।”
অন্য চিরকুটে তিনি লিখেছেন “আমি খুব করে বাঁচতে চেয়েছি, বিশ্বাস করো তোমরা। কিন্তু নিজের সাথে যুদ্ধ করে আর পেরে উঠলাম না। আল্লাহ তুমি আমাকে মাফ করে দিও। আমাকে...”
পুলিশ জানায়, সোনিয়ার মরদেহ উদ্ধার করার সময় তার গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ছিল। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে এবং মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান বলেন, “আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। পুলিশও এখনো কোনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি। হয়তো পরে কিছু জানা যাবে।”
সোনিয়া সুলতানা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের (৬৭তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সোনিয়া সুলতানার গলায় ওড়না পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেখান থেকে দুটি চিরকুটও উদ্ধার করা হয়েছে। একটি চিরকুটে লেখা আছে, ‘আমি খুব করে বাঁচতে চেয়েছি, বিশ্বাস করো তোমরা।’
বুধবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৬টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার মির্জাপুর ইসলাম টাওয়ার আবাসিক ভবনের ৭ তলা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালিক জানান, ঘটনাস্থল থেকে দুটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। একটিতে লেখা ছিল “আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী না। আমার যেন পোস্টমর্টেম করা না হয়। আব্বু, আম্মু, ধ্রুবতারা — আমি খুব ভালোবাসি। আমাকে ক্ষমা করে দিও। আল্লাহকে বলো, আমাকে মাফ করে দিতে।”
অন্য চিরকুটে তিনি লিখেছেন “আমি খুব করে বাঁচতে চেয়েছি, বিশ্বাস করো তোমরা। কিন্তু নিজের সাথে যুদ্ধ করে আর পেরে উঠলাম না। আল্লাহ তুমি আমাকে মাফ করে দিও। আমাকে...”
পুলিশ জানায়, সোনিয়ার মরদেহ উদ্ধার করার সময় তার গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ছিল। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে এবং মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান বলেন, “আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। পুলিশও এখনো কোনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি। হয়তো পরে কিছু জানা যাবে।”
সোনিয়া সুলতানা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের (৬৭তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী ছিলেন।