ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে অটো চালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আসামি মনির হোসেনকে (৩৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে। গত সোমবার দিবাগত রাতে মানিকগঞ্জের শিবালয় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় আরও ২ আসামি সুমন সরকার (৩৭) ও নুরে আলম জুয়েলকে (৩৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকার আবু বক্কর বাড়ি থেকে অটো নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরের দিন ২ সেপ্টেম্বর অটো রিকশাটি উদ্ধার হলেও ব্যাটারি ছিলনা এবং চালককেও পাওয়া যায়নি। নিখোঁজের ৮ দিন পর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের বাগড়া তাল পুকুরে এলাকাবাসী লাশ ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মনির হোসেনের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় মনির, জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে অটো চালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আসামি মনির হোসেনকে (৩৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে। গত সোমবার দিবাগত রাতে মানিকগঞ্জের শিবালয় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় আরও ২ আসামি সুমন সরকার (৩৭) ও নুরে আলম জুয়েলকে (৩৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকার আবু বক্কর বাড়ি থেকে অটো নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরের দিন ২ সেপ্টেম্বর অটো রিকশাটি উদ্ধার হলেও ব্যাটারি ছিলনা এবং চালককেও পাওয়া যায়নি। নিখোঁজের ৮ দিন পর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের বাগড়া তাল পুকুরে এলাকাবাসী লাশ ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মনির হোসেনের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় মনির, জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।