ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মানুষে মানুষে যোগাযোগ চিরন্তন। যোগাযোগের একটি ঐতিহ্যবাহী মাধ্যম হলো চিঠি। চিঠি নিয়ে কতই না কথা। বিদেশ গিয়া বন্ধু তুমি আমায় ভুইলো না, চিঠি দিও পত্র দিও জানাইও ঠিকানা। যারে যা চিঠি লেইখা দিলাম সোনা বন্ধুর নামে। এখন আর চিঠি লাগে না, ঠিকানা লাগে না। এখন শুধু নম্বর লাগে। মুহুর্তে খবরাখবর সাত সমুদ্র তের নদী পাড় হচ্ছে। অথচ এমন এক সময় ছিল যখন যোগাযোগের ভরসা ছিল চিঠি। মনের মাধুরি মিশিয়ে মানুষ প্রিয়জনদের কাছে চিঠি লিখতেন। কুশলাদি, আমন্ত্রণ, দাওয়াত দিতে চিঠিই ছিল একমাত্র মাধ্যম। সুখ দুঃখের চিঠিতে ভরপুর থাকতো ডাক পিওনের ঝোলা। বাড়ি বাড়ি গিয়ে, হাটবাজারে ডাকপিয়ন চিঠি বিলি করতেন। পোস্ট অফিসের সামনে, রেল স্টেশনে, অফিস আদালতের সামনে ছিল ডাকবাক্স। চিঠি লিখে খামে পুরে, পোস্ট কার্ডে, লিখে, কেউ কেউ আবার রঙবেরঙের খামে পুরে চিঠি ডাকে দিতেন।
যারা লেখাপড়া জানতেন না। তারা চিঠির ভাষ্য অন্যদের দিয়ে লিখাতেন ও প্রাপ্ত চিঠি পড়াতেন। বর্তমানে অফিসিয়াল চিঠির কিছু আদান প্রদান থাকলেও ব্যক্তিগতভাবে চিঠি লেখার চল নেই বললেই চলে। প্রযুক্তির যুগে দাঁড়িয়ে সবকিছুতেই পরিবর্তন। পরিবর্তনের জোয়ারে চিঠি লেখাতেও ছেদ পড়েছে। হাতে হাতে স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট, ই মেইলের আশির্বাদে চিঠির ব্যবহার দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। ক্রমেই উঠে যাচ্ছে পুরনো রীতি চিঠি লেখার চল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
মানুষে মানুষে যোগাযোগ চিরন্তন। যোগাযোগের একটি ঐতিহ্যবাহী মাধ্যম হলো চিঠি। চিঠি নিয়ে কতই না কথা। বিদেশ গিয়া বন্ধু তুমি আমায় ভুইলো না, চিঠি দিও পত্র দিও জানাইও ঠিকানা। যারে যা চিঠি লেইখা দিলাম সোনা বন্ধুর নামে। এখন আর চিঠি লাগে না, ঠিকানা লাগে না। এখন শুধু নম্বর লাগে। মুহুর্তে খবরাখবর সাত সমুদ্র তের নদী পাড় হচ্ছে। অথচ এমন এক সময় ছিল যখন যোগাযোগের ভরসা ছিল চিঠি। মনের মাধুরি মিশিয়ে মানুষ প্রিয়জনদের কাছে চিঠি লিখতেন। কুশলাদি, আমন্ত্রণ, দাওয়াত দিতে চিঠিই ছিল একমাত্র মাধ্যম। সুখ দুঃখের চিঠিতে ভরপুর থাকতো ডাক পিওনের ঝোলা। বাড়ি বাড়ি গিয়ে, হাটবাজারে ডাকপিয়ন চিঠি বিলি করতেন। পোস্ট অফিসের সামনে, রেল স্টেশনে, অফিস আদালতের সামনে ছিল ডাকবাক্স। চিঠি লিখে খামে পুরে, পোস্ট কার্ডে, লিখে, কেউ কেউ আবার রঙবেরঙের খামে পুরে চিঠি ডাকে দিতেন।
যারা লেখাপড়া জানতেন না। তারা চিঠির ভাষ্য অন্যদের দিয়ে লিখাতেন ও প্রাপ্ত চিঠি পড়াতেন। বর্তমানে অফিসিয়াল চিঠির কিছু আদান প্রদান থাকলেও ব্যক্তিগতভাবে চিঠি লেখার চল নেই বললেই চলে। প্রযুক্তির যুগে দাঁড়িয়ে সবকিছুতেই পরিবর্তন। পরিবর্তনের জোয়ারে চিঠি লেখাতেও ছেদ পড়েছে। হাতে হাতে স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট, ই মেইলের আশির্বাদে চিঠির ব্যবহার দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। ক্রমেই উঠে যাচ্ছে পুরনো রীতি চিঠি লেখার চল।