ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে বিপ্লব ঘরামী (৪০) নামের এক যুবককে মৃত হয়েছে। তিনি মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার কাজীপুর গ্রামের মৃত হারেস উল্লাহ ঘরামীর ছেলে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় দিকে যৌনপল্লী প্রধান গলিতে খাজার ড্যাকের নিকট অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পথে দৌলতদিয়া রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় আনার সময় সে মৃত্যু বরণ করেন। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, দেশি বাংলা মদের সাথে মাত্রাতিরিক্ত যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে সেবন করার কারনে বিপ্লবের মৃত হয়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট মাত্রাতিরিক্ত সেবন করায় স্ট্রোকে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। তার পরিবারের আত্মীয়স্বজন কে খবর দেওয়া হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে বিপ্লব ঘরামী (৪০) নামের এক যুবককে মৃত হয়েছে। তিনি মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার কাজীপুর গ্রামের মৃত হারেস উল্লাহ ঘরামীর ছেলে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় দিকে যৌনপল্লী প্রধান গলিতে খাজার ড্যাকের নিকট অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পথে দৌলতদিয়া রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় আনার সময় সে মৃত্যু বরণ করেন। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, দেশি বাংলা মদের সাথে মাত্রাতিরিক্ত যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে সেবন করার কারনে বিপ্লবের মৃত হয়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট মাত্রাতিরিক্ত সেবন করায় স্ট্রোকে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। তার পরিবারের আত্মীয়স্বজন কে খবর দেওয়া হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।