পাহারাদাররা বসিয়েছেন মাদকের আসর
চট্টগ্রাম মহানগরের পাঁচলাইশে কাতালগঞ্জ আবাসিক এলাকায় ব্যক্তি মালিকানা একটি জায়গায় প্রতিপক্ষরা সাইনবোর্ড সাঁটিয়ে নিজের জায়গা দাবি করেছে। গত ১১ নভেম্বর দুই মাইক্রো লোক এসে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগমের জায়গায় সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়। আর সাইনবোর্ড পাহারায় কয়েকজন মাদকসেবী নিয়োগ দেয়া হয়। যারা এই সাইনবোর্ড পাহারা দিচ্ছে তারা সেখানে সকাল-বিকেল মাদক সেবন করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে। জায়গার মালিক কেয়ারটেকার নিয়োগ করলে প্রতিপক্ষ জায়গাটির মালিকের অগোচরে কেয়ারটেকার থেকে বায়না করে জোরপূর্বক ওই পরিবারকে হয়রানি করে আসছে। গত ১১ নভেম্বর ক্লিপটনের সাহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে দুই মাইক্রোবাস লোক এসে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়।
জানা গেছে, পাঁচলাইশের ৪০নং কাতালগঞ্জ আবাসিক এলাকায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) থেকে জায়গাটি এক সময় মরহুম মেজর কাজী মনসুর উল ইসলামের স্ত্রী মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম লিজ নিয়েছিলেন। চউক তফসিলের সম্পত্তিসহ অপরাপর সম্পত্তি ১৯৬৩ সালের ১৮ আগষ্ট ৩২৫২নং দলিল মূলে ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগমকে লিজ দেন। উক্ত তফসিল সম্পতিসহ অপরাপর বর্ণিত লীজ দলিল মূলে চউক থেকে বন্দোবস্তি নিয়ে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম খাজনা দিয়ে ২য় তলা পাকা ইমারত নির্মাণ করে। ওই সময় তিনি বিএস খতিয়না সৃজন করে, খাজনা, টেক্স পরিশোধের পাশাপাশি বিদ্যৎ, গ্যাস, ওয়াসার সংযোগ নিয়ে ভোগ করে মৃত্যবরণ করেন। বর্তমানে তার সন্তান, স্বামীসহ ওয়ারিশরা ভোগ দখল করে আসছেন। তখন বাদী বয়স্ক হওয়ায় বাদীর পক্ষে উক্ত সম্পত্তি দেখভালের জন্য ২০০৭ সলের ১৯ জারুয়ারী পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে কেয়ার টেকার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ৪৬৬নং দলিলমূলে আমোক্তার নিয়োগ করেন।
এদিকে ওই কেয়ারটেকার জায়গাটি বিক্রি করতে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে একটি বায়নামানামা করছে বলে ওই জায়গার মালিককের ওয়ারিশদের হয়রানি করে আসছে। এদিকে ওই বায়নামা নামা বাতিলে তখন মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম ৩য় জেলা যুগ্ন জজ আদালত চট্টগ্রামে বাদী হয়ে একটি মামলা (নং-৩৬০/১২) দায়ের করেন। মামলায় বিবাদী করেন কোতয়ালি সারসন রোড নীলাঙ্গনের এমডি এম কামাল উদ্দিন চৌধুরীর পুত্র আলী হায়দার চৌধুরী, পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে। এছাড়া ওই মামলায় মোকাবিলা বিবাদী করেছেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, চউক থেকে জায়গাটি লিজ নিয়ে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম বয়স্ক হওয়ায় উক্ত সম্পত্তি দেখভালের জন্য ২০০৭ সলের ১৯ জানুয়ারি ঘনিষ্ট পরিচিত পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে (২ নং বিবাদী) কেয়ার টেকার হিসেবে ৪৬৬নং দলিলমূলে আমোক্তার নিয়োগ করেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর অত্যাধিক বিশ্বাসের সুযোগে উক্ত ২নং বিবাদী কিছু অন্যায় কাজে লিপ্ত হলে বাদী অবগত হয়ে ২০০৭ সালের ৫ আগষ্ট ৯১৯৩ নং রেজিষ্ট্রি দলিলমূলে ২নং বিবাদীর বরাবরে প্রদত্ত ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ৪৩৩নং আমোক্তারনামা বাতিল করে দেন এবং ২০০৭ সালের ৯ আগষ্ট এড. মোহাম্মদ সেলিম মারফতে লিগ্যাল নোটিশ দিয়ে ২নং বিবাদীকে অবগত করেন। ২নং বিবাদী বাদীর নোটিশ ২০০৭ সালের ২৬ আগষ্ট গ্রহণ করেন। এক পর্যায়ে বাদী তার রুমগুলোতে ভাড়াটিয়া দিয়ে ঢাকায় বসবাস করতেন। ২০০৮ সালের ১৩ জুন বাদী তার পুত্রসহ চট্টগ্রাম আসলে আদালতে ১নং বিবাদীর মামলা সম্পর্কে অবগত হন। ১ নং বিবাদীর দায়েরকৃত মামলা নং- অপর ৫৩৭/২০০৭ জ্ঞাত হইয়া ২০১১ সালের ১৫ জুন ১নং বিবাদীর দায়েরকৃত মামলায় আদালতে হাজির হয়ে জানতে পারেন উক্ত সম্পত্তির মূল্য ২ কোটি ৯ লক্ষ টাকা এবং স্থিত ইমারতের মূল্য ১ লক্ষ টাকা সর্বমোট ২ কোটি ১০ লক্ষ টাকা ধার্য করে ৬০ লক্ষ টাকা বায়নাস্বরূপ গ্রহণে ২নং বিবাদী ১ নং বিবাদী বরাবরে ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল ৩৮১৬নং বায়না সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করেন। এছাড়া বাদী আরো জানতে পারেন ২নং বিবাদী ১নং বিবাদী থেকে ২০০৭ সালের ১৩ মে ৬০ লক্ষ টাকা এবং ২০০৭ সালের ১০ জুলাই ৪০ লক্ষ টাকা এবং ২০০৭ সালেল ২৯ আগষ্ট ৪০ লক্ষ টাকা সর্বমোট ২ কোটি টাকা গ্রহণের রশিদ গ্রহণ করেন।
কিন্তু উক্ত সম্পত্তি ইমারত সংক্রান্তে ২নং বিবাদী ১নং বিবাদী বরাবরে ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল কথিত বায়নানামা একটি ভূয়া ফেরবী, যোগসাজসী, অকার্যকর দলিল হয়। ১ ও ২ নং বিবাদী পরসম্পরের যোগসাজশে উক্ত সম্পত্তি গ্রাস করতে বাদীর অবর্তমানে বায়নামা সৃজন করেন বলে বাদী মামলাতে উল্লেখ করেন। মামলাতে বায়নার কোন টাকা বাদী গ্রহণ করেনি বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া ২নং বিবাদীর বায়নানামামূলে ১নং বিবাদীর দায়েরকৃত অন্য মামলার ২৩৭/২০০৭ সমন নোটিশ বাদীর উপর জারি হয়নি বলে বাদী উল্লেখ করেন। বাদী ২০১২ সালের ১০ মে বায়না নামার সহিমুরী নকল সংগ্রহে জানতে পারে এসব ঘটনা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
পাহারাদাররা বসিয়েছেন মাদকের আসর
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম মহানগরের পাঁচলাইশে কাতালগঞ্জ আবাসিক এলাকায় ব্যক্তি মালিকানা একটি জায়গায় প্রতিপক্ষরা সাইনবোর্ড সাঁটিয়ে নিজের জায়গা দাবি করেছে। গত ১১ নভেম্বর দুই মাইক্রো লোক এসে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগমের জায়গায় সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়। আর সাইনবোর্ড পাহারায় কয়েকজন মাদকসেবী নিয়োগ দেয়া হয়। যারা এই সাইনবোর্ড পাহারা দিচ্ছে তারা সেখানে সকাল-বিকেল মাদক সেবন করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে। জায়গার মালিক কেয়ারটেকার নিয়োগ করলে প্রতিপক্ষ জায়গাটির মালিকের অগোচরে কেয়ারটেকার থেকে বায়না করে জোরপূর্বক ওই পরিবারকে হয়রানি করে আসছে। গত ১১ নভেম্বর ক্লিপটনের সাহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে দুই মাইক্রোবাস লোক এসে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়।
জানা গেছে, পাঁচলাইশের ৪০নং কাতালগঞ্জ আবাসিক এলাকায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) থেকে জায়গাটি এক সময় মরহুম মেজর কাজী মনসুর উল ইসলামের স্ত্রী মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম লিজ নিয়েছিলেন। চউক তফসিলের সম্পত্তিসহ অপরাপর সম্পত্তি ১৯৬৩ সালের ১৮ আগষ্ট ৩২৫২নং দলিল মূলে ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগমকে লিজ দেন। উক্ত তফসিল সম্পতিসহ অপরাপর বর্ণিত লীজ দলিল মূলে চউক থেকে বন্দোবস্তি নিয়ে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম খাজনা দিয়ে ২য় তলা পাকা ইমারত নির্মাণ করে। ওই সময় তিনি বিএস খতিয়না সৃজন করে, খাজনা, টেক্স পরিশোধের পাশাপাশি বিদ্যৎ, গ্যাস, ওয়াসার সংযোগ নিয়ে ভোগ করে মৃত্যবরণ করেন। বর্তমানে তার সন্তান, স্বামীসহ ওয়ারিশরা ভোগ দখল করে আসছেন। তখন বাদী বয়স্ক হওয়ায় বাদীর পক্ষে উক্ত সম্পত্তি দেখভালের জন্য ২০০৭ সলের ১৯ জারুয়ারী পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে কেয়ার টেকার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ৪৬৬নং দলিলমূলে আমোক্তার নিয়োগ করেন।
এদিকে ওই কেয়ারটেকার জায়গাটি বিক্রি করতে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে একটি বায়নামানামা করছে বলে ওই জায়গার মালিককের ওয়ারিশদের হয়রানি করে আসছে। এদিকে ওই বায়নামা নামা বাতিলে তখন মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম ৩য় জেলা যুগ্ন জজ আদালত চট্টগ্রামে বাদী হয়ে একটি মামলা (নং-৩৬০/১২) দায়ের করেন। মামলায় বিবাদী করেন কোতয়ালি সারসন রোড নীলাঙ্গনের এমডি এম কামাল উদ্দিন চৌধুরীর পুত্র আলী হায়দার চৌধুরী, পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে। এছাড়া ওই মামলায় মোকাবিলা বিবাদী করেছেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, চউক থেকে জায়গাটি লিজ নিয়ে মরহুমা ডা. মেজর (অব.) হাসনা হেনা বেগম বয়স্ক হওয়ায় উক্ত সম্পত্তি দেখভালের জন্য ২০০৭ সলের ১৯ জানুয়ারি ঘনিষ্ট পরিচিত পাঁচলাইশ সুগদ্ধা আবসিক এলাকার ১(খ) রোডের ২৩নং বাড়ির আলহাজ্ব নুর আহম্মদ ভূঁইয়ার ছেলে এ.কে.এম রেজাউল করিম ভূঁইয়াকে (২ নং বিবাদী) কেয়ার টেকার হিসেবে ৪৬৬নং দলিলমূলে আমোক্তার নিয়োগ করেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাদীর অত্যাধিক বিশ্বাসের সুযোগে উক্ত ২নং বিবাদী কিছু অন্যায় কাজে লিপ্ত হলে বাদী অবগত হয়ে ২০০৭ সালের ৫ আগষ্ট ৯১৯৩ নং রেজিষ্ট্রি দলিলমূলে ২নং বিবাদীর বরাবরে প্রদত্ত ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ৪৩৩নং আমোক্তারনামা বাতিল করে দেন এবং ২০০৭ সালের ৯ আগষ্ট এড. মোহাম্মদ সেলিম মারফতে লিগ্যাল নোটিশ দিয়ে ২নং বিবাদীকে অবগত করেন। ২নং বিবাদী বাদীর নোটিশ ২০০৭ সালের ২৬ আগষ্ট গ্রহণ করেন। এক পর্যায়ে বাদী তার রুমগুলোতে ভাড়াটিয়া দিয়ে ঢাকায় বসবাস করতেন। ২০০৮ সালের ১৩ জুন বাদী তার পুত্রসহ চট্টগ্রাম আসলে আদালতে ১নং বিবাদীর মামলা সম্পর্কে অবগত হন। ১ নং বিবাদীর দায়েরকৃত মামলা নং- অপর ৫৩৭/২০০৭ জ্ঞাত হইয়া ২০১১ সালের ১৫ জুন ১নং বিবাদীর দায়েরকৃত মামলায় আদালতে হাজির হয়ে জানতে পারেন উক্ত সম্পত্তির মূল্য ২ কোটি ৯ লক্ষ টাকা এবং স্থিত ইমারতের মূল্য ১ লক্ষ টাকা সর্বমোট ২ কোটি ১০ লক্ষ টাকা ধার্য করে ৬০ লক্ষ টাকা বায়নাস্বরূপ গ্রহণে ২নং বিবাদী ১ নং বিবাদী বরাবরে ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল ৩৮১৬নং বায়না সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করেন। এছাড়া বাদী আরো জানতে পারেন ২নং বিবাদী ১নং বিবাদী থেকে ২০০৭ সালের ১৩ মে ৬০ লক্ষ টাকা এবং ২০০৭ সালের ১০ জুলাই ৪০ লক্ষ টাকা এবং ২০০৭ সালেল ২৯ আগষ্ট ৪০ লক্ষ টাকা সর্বমোট ২ কোটি টাকা গ্রহণের রশিদ গ্রহণ করেন।
কিন্তু উক্ত সম্পত্তি ইমারত সংক্রান্তে ২নং বিবাদী ১নং বিবাদী বরাবরে ২০০৭ সালের ১০ এপ্রিল কথিত বায়নানামা একটি ভূয়া ফেরবী, যোগসাজসী, অকার্যকর দলিল হয়। ১ ও ২ নং বিবাদী পরসম্পরের যোগসাজশে উক্ত সম্পত্তি গ্রাস করতে বাদীর অবর্তমানে বায়নামা সৃজন করেন বলে বাদী মামলাতে উল্লেখ করেন। মামলাতে বায়নার কোন টাকা বাদী গ্রহণ করেনি বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া ২নং বিবাদীর বায়নানামামূলে ১নং বিবাদীর দায়েরকৃত অন্য মামলার ২৩৭/২০০৭ সমন নোটিশ বাদীর উপর জারি হয়নি বলে বাদী উল্লেখ করেন। বাদী ২০১২ সালের ১০ মে বায়না নামার সহিমুরী নকল সংগ্রহে জানতে পারে এসব ঘটনা।