পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন চরাঞ্চলসহ ফসলি জমিতে এক সময়ে সুগন্ধি কালোজিরা ধানের আবাদ করা হলেও কালের আবর্তে ও আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় উন্নত এবং অধিক ফলনশীল ধানের আবাদ বেড়ে যাওয়ায় এই ধান এখন বিলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে। চাষাবাদে আগ্রহ কমে যাওয়ায় এবং উচ্চ ফলনশীল ধানের আবাদ বাড়ার কারনে এই ধানের চাষ কমে গেছে।
উপজেলার কৃষকরা সৌখিন ধান হিসাবে কালোজিরা ধানের আবাদ করতো। ধানকাটা উৎসবে পিঠাপুলি,পায়েস,পোলাও,জর্দাসহ অন্যান্য মুখরোচক নানা ধরনের খাবার তৈরিতে সুগন্ধি কালোজিরা ধানের চাল বেশ জনপ্রিয় ছিল। বর্তমানে কালের বিবর্তনে গ্রামীন ঐতিহ্যের সুগন্ধি এই কালোজিরা ধান চাষ এখন হারিয়ে যাচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় আমন ধানের মহা সমারোহ। কালোজিরা ধানের আবাদ খুবই সামান্য।
উপজেলা সদরের কাটাখালী, চরহাদী, চরবোরহান এলাকায় অনেক কৃষক শখের বশে কালোজিরা ধানের চাষাবাদ করছে। কালের আবর্তে এই ধান জৌলুস হারিয়ে এখন বিলুপ্তির পথে চলে গেছে। উৎপাদনের তুলনায় খরচ বেশী হওয়ায় এই ধানের আবাদ কম হচ্ছে। কৃষকরা অধিক লাভের আশায় আধুনিক ও অধিক ফলনশীল ধানের আবাদ করছে। ফলে সুগন্ধি এই কালোজিরা ধানের আবাদ কমে গেছে।
অর্থ-বাণিজ্য: খেলাপি ঋণ কেন কমছে না, জানতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ-বাণিজ্য: শেয়ারবাজারে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেনও