সকাল থেকে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি। লোকজনের গায়ে বিভিন্ন প্রতীকের টি–শার্ট, মাথায় রয়েছে মার্কাখচিত রঙিন টুপি। বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকদের হইহুল্লোড়ও রয়েছে। কেন্দ্রের বাইরে উৎসবমুখর রঙিন নির্বাচনি পরিবেশ বিরাজ করছে। আজ রোববার সকালে সরেজমিনে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টায় কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ ইউনিয়নের ৮টি কেন্দ্রে ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের উপস্থিতি ব্যাপক। শীতের সকাল হওয়ার পরও লোকজন বাড়ি থেকে ছুটে আসছেন কেন্দ্রে। সুষ্ঠুভাবে ভোট দিয়ে আবার চলে যাচ্ছেন।
ঠাকুরদাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল ১০টা পর্যন্ত ১ হাজার ৭১৪ ভোটের মধ্যে ১৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে এই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন। কেন্দ্রের বাইরে খোলা মাঠ এবং রাস্তায় তরুণ, যুবক ও বিভিন্ন বয়সের মানুষকে বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থনে প্রতীক সংবলিত টি–শার্ট পরে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। সাধারণত এভাবে টি–শার্টের প্রচলন এবারই বেশি বলে জানা যায়। এর আগের নির্বাচনে বুকের মধ্যে ব্যাচ পরিহিত ছিল। এবার ব্যাচের পরিবর্তে সবার গায়ে টি–শার্ট আর মাথায় রঙিন টুপি। যেন নতুন রঙে রাঙিয়ে উঠেছে নির্বাচনি কেন্দ্রের পরিবেশ।
এই ইউনিয়নের পাটোয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রার্থীদের সমর্থকদের ভিড়। এখানে কথা হলো কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে। রুহুল কুদ্দুস নামের একজন সাধারণ ভোটার ভোট দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় বলেন, ‘আমাদের এলাকাত অনেকেই ভোটোত দাঁড়াইছে। কেননা সবারই ভোট করার অধিকার আছে। অ্যাটে কোনো হাঙামা নাই। তবে ভালো মানুষ জিতি আসুক এমন আশা করি হামরা।’
হারাগাছ ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রও নির্বাচনি কেন্দ্র। সকাল ১০টায় দেখা গেল মানুষের উৎসবমুখর পরিবেশ। ভোটারদের গায়ে প্রতীক সংবলিত টি–শার্ট ছাড়াও অনেকের মাথায় টুপি রয়েছে, তা–ও আবার রঙিন। এ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা বিপ্লব গোস্বামী জানান, সকাল ১০টা পর্যন্ত ২ ঘণ্টায় ২ হাজার ২৫৫ ভোটের মধ্যে ২২ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচনের পরিবেশও সুন্দর রয়েছে।
এমনি করে নজিরদহ কেন্দ্রসহ আরও কিছু কেন্দ্রে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে সরেজমিনে দেখা যায়।
এদিকে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও স্থানীয় জনগণ সূত্র জানায়, উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ৩১ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছয়জন।
কাউনিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সুমিয়ারা পারভীন জানান, এখন পর্যন্ত নির্বাচনের পরিবেশ সুন্দর রয়েছে। কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
রোববার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
সকাল থেকে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি। লোকজনের গায়ে বিভিন্ন প্রতীকের টি–শার্ট, মাথায় রয়েছে মার্কাখচিত রঙিন টুপি। বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকদের হইহুল্লোড়ও রয়েছে। কেন্দ্রের বাইরে উৎসবমুখর রঙিন নির্বাচনি পরিবেশ বিরাজ করছে। আজ রোববার সকালে সরেজমিনে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টায় কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছ ইউনিয়নের ৮টি কেন্দ্রে ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের উপস্থিতি ব্যাপক। শীতের সকাল হওয়ার পরও লোকজন বাড়ি থেকে ছুটে আসছেন কেন্দ্রে। সুষ্ঠুভাবে ভোট দিয়ে আবার চলে যাচ্ছেন।
ঠাকুরদাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল ১০টা পর্যন্ত ১ হাজার ৭১৪ ভোটের মধ্যে ১৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে এই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন। কেন্দ্রের বাইরে খোলা মাঠ এবং রাস্তায় তরুণ, যুবক ও বিভিন্ন বয়সের মানুষকে বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থনে প্রতীক সংবলিত টি–শার্ট পরে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। সাধারণত এভাবে টি–শার্টের প্রচলন এবারই বেশি বলে জানা যায়। এর আগের নির্বাচনে বুকের মধ্যে ব্যাচ পরিহিত ছিল। এবার ব্যাচের পরিবর্তে সবার গায়ে টি–শার্ট আর মাথায় রঙিন টুপি। যেন নতুন রঙে রাঙিয়ে উঠেছে নির্বাচনি কেন্দ্রের পরিবেশ।
এই ইউনিয়নের পাটোয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রার্থীদের সমর্থকদের ভিড়। এখানে কথা হলো কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে। রুহুল কুদ্দুস নামের একজন সাধারণ ভোটার ভোট দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় বলেন, ‘আমাদের এলাকাত অনেকেই ভোটোত দাঁড়াইছে। কেননা সবারই ভোট করার অধিকার আছে। অ্যাটে কোনো হাঙামা নাই। তবে ভালো মানুষ জিতি আসুক এমন আশা করি হামরা।’
হারাগাছ ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রও নির্বাচনি কেন্দ্র। সকাল ১০টায় দেখা গেল মানুষের উৎসবমুখর পরিবেশ। ভোটারদের গায়ে প্রতীক সংবলিত টি–শার্ট ছাড়াও অনেকের মাথায় টুপি রয়েছে, তা–ও আবার রঙিন। এ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা বিপ্লব গোস্বামী জানান, সকাল ১০টা পর্যন্ত ২ ঘণ্টায় ২ হাজার ২৫৫ ভোটের মধ্যে ২২ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচনের পরিবেশও সুন্দর রয়েছে।
এমনি করে নজিরদহ কেন্দ্রসহ আরও কিছু কেন্দ্রে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে সরেজমিনে দেখা যায়।
এদিকে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও স্থানীয় জনগণ সূত্র জানায়, উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ৩১ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছয়জন।
কাউনিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সুমিয়ারা পারভীন জানান, এখন পর্যন্ত নির্বাচনের পরিবেশ সুন্দর রয়েছে। কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।