বাগেরহাট সদর উপজেলার ভট্টকনকপুর সিদ্দিকা আমিনিয়া মদিনাতুল উলুম মাদারাসা থেকে মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিন (১১) নামের একজন আবাসিক শিশু ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে। নিখোঁজের ৪ দিন পর শিশুটির পিতা জেলার রামপাল উপজেলার ইসলামাবাদ গ্রামের মো. শফিকুল ইসলাম শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে বাগেরহাট সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
নিখোঁজ নাজমুলের পিতা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, বুধবার (১ ডিসেম্বর) আমার স্ত্রী ছেলে নাজমুলকে দেখতে মাদরাসায় যায়। নাজমুলকে না পেয়ে শিক্ষকদের কাছে জানতে চাইলে, তারা জানান নাজমুল হাসান ইয়াছিন কাউকে কিছু না বলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাদরাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি তাকে পাওয়া যায়নি। শফিকুল আরও বলেন, আমার ছেলে মাদারাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার প্রথম দিকে শিক্ষকরা আমাদের জানায়নি এবং সহযোগিতা করেনি। সন্তান নিখোঁজ হওয়ার পেছনে শিক্ষকদের গাফিলতি রয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মাদারাসার মুহাতামিম মাওলানা আলী আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, মাদরাসার বাবুর্চির একটি ভাঙ্গাচুরা বাইসাইকেল চালিয়ে মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিন রাস্তায় যায়। পরে বাইসাইকেল ছাড়া একাই মাদরাসায় আসে। পরে জানতে পারি বাবুর্চির বাইসাইকেলটি স্থানীয় একটি দোকানে সে দশ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে । মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিনকে এই ধরনের কাজ যে অন্যায় তা বুঝিয়ে বলা হয়েছে।
ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করতে নিষেধ করা হয়েছে। এর বেশি কিছু হয়নি নাজমুলের সঙ্গে। বাগেরহাট সদর মডেল থানার ওসি কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, নিখোঁজ শিক্ষার্থীকে খুঁজে বের করতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।
শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১
বাগেরহাট সদর উপজেলার ভট্টকনকপুর সিদ্দিকা আমিনিয়া মদিনাতুল উলুম মাদারাসা থেকে মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিন (১১) নামের একজন আবাসিক শিশু ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে। নিখোঁজের ৪ দিন পর শিশুটির পিতা জেলার রামপাল উপজেলার ইসলামাবাদ গ্রামের মো. শফিকুল ইসলাম শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে বাগেরহাট সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
নিখোঁজ নাজমুলের পিতা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, বুধবার (১ ডিসেম্বর) আমার স্ত্রী ছেলে নাজমুলকে দেখতে মাদরাসায় যায়। নাজমুলকে না পেয়ে শিক্ষকদের কাছে জানতে চাইলে, তারা জানান নাজমুল হাসান ইয়াছিন কাউকে কিছু না বলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাদরাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি তাকে পাওয়া যায়নি। শফিকুল আরও বলেন, আমার ছেলে মাদারাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার প্রথম দিকে শিক্ষকরা আমাদের জানায়নি এবং সহযোগিতা করেনি। সন্তান নিখোঁজ হওয়ার পেছনে শিক্ষকদের গাফিলতি রয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মাদারাসার মুহাতামিম মাওলানা আলী আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, মাদরাসার বাবুর্চির একটি ভাঙ্গাচুরা বাইসাইকেল চালিয়ে মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিন রাস্তায় যায়। পরে বাইসাইকেল ছাড়া একাই মাদরাসায় আসে। পরে জানতে পারি বাবুর্চির বাইসাইকেলটি স্থানীয় একটি দোকানে সে দশ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে । মো. নাজমুল হাসান ইয়াছিনকে এই ধরনের কাজ যে অন্যায় তা বুঝিয়ে বলা হয়েছে।
ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করতে নিষেধ করা হয়েছে। এর বেশি কিছু হয়নি নাজমুলের সঙ্গে। বাগেরহাট সদর মডেল থানার ওসি কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, নিখোঁজ শিক্ষার্থীকে খুঁজে বের করতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।