সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক সংকটে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে ৫৮টি চিকিৎসকের পদ থাকলেও আছে মাত্র ৩৪ জন চিকিৎসক। মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র কনসালটেন্ট, জুনিয়র কনসালটেন্টসহ ২৪টি চিকিৎসকের পদ শূন্য থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে । এছাড়াও ৬৫টি তৃতীয়ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদও শূন্য রয়েছে । এতে করে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের চরমদুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রোগীরা এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার অভিযোগ করেও সুফল পাচ্ছে না।
সিরাজগঞ্জ সরকারি ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে এ পরিস্থিতি দেখা যায়। করোনাকালীন সময় চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ক্ষেত্রে কোন প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা যায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় বহির্বিভাগে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে । চিকিৎসা নিতে আসা চর মালশাপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলাম, রানীগ্রামের বেলী, চর মালশাপাড়ার সালেহা বেগম জানান অনেক সময় ধরে ডাক্তার দেখানোর জন্য এসেছি। কিন্তু ডাক্তারের সিরিয়াল পেতে দেরি হয় । তাছাড়াও কামারখন্দের শ্যামপুর গ্রামের দিনমজুর সোলেমান (৬০) জানান, হাসপাতাল হতে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিনামূল্যে ওষুধ দেয়া হলেও অনেক সময় কোন কোন ওষুধ পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেন ।
এ বিষয়ে হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক ডা. মো. সাইফুল ইসলাম জানান, হাসপাতালে ২৪ জন ডাক্তার এবং ৬৫ জন তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদ খালি রয়েছে। ফলে চিকিৎসা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
তিনি জানান ইতোমধ্যেই চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়া হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হলে এ সংকট থাকবে না বলে তিনি জানান ।
রোববার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২১
সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক সংকটে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে ৫৮টি চিকিৎসকের পদ থাকলেও আছে মাত্র ৩৪ জন চিকিৎসক। মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র কনসালটেন্ট, জুনিয়র কনসালটেন্টসহ ২৪টি চিকিৎসকের পদ শূন্য থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে । এছাড়াও ৬৫টি তৃতীয়ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদও শূন্য রয়েছে । এতে করে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের চরমদুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রোগীরা এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার অভিযোগ করেও সুফল পাচ্ছে না।
সিরাজগঞ্জ সরকারি ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে এ পরিস্থিতি দেখা যায়। করোনাকালীন সময় চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ক্ষেত্রে কোন প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা যায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় বহির্বিভাগে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে । চিকিৎসা নিতে আসা চর মালশাপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলাম, রানীগ্রামের বেলী, চর মালশাপাড়ার সালেহা বেগম জানান অনেক সময় ধরে ডাক্তার দেখানোর জন্য এসেছি। কিন্তু ডাক্তারের সিরিয়াল পেতে দেরি হয় । তাছাড়াও কামারখন্দের শ্যামপুর গ্রামের দিনমজুর সোলেমান (৬০) জানান, হাসপাতাল হতে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিনামূল্যে ওষুধ দেয়া হলেও অনেক সময় কোন কোন ওষুধ পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেন ।
এ বিষয়ে হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক ডা. মো. সাইফুল ইসলাম জানান, হাসপাতালে ২৪ জন ডাক্তার এবং ৬৫ জন তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদ খালি রয়েছে। ফলে চিকিৎসা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
তিনি জানান ইতোমধ্যেই চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়া হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হলে এ সংকট থাকবে না বলে তিনি জানান ।