মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করছে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল হসপিটাল। প্রতিষ্ঠানটি সুইজারল্যান্ডের অর্থায়নে উইনরক ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত আশ্বাস প্রকল্পের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ শুরু করেছে। প্রকল্পটি মানব পাচারের শিকার পুরুষ ও নারীদের পুনর্বাসনে কাজ করছে, আর বর্তমানে ডিজিটাল হসপিটাল তাদের বিভিন্ন ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে।
স্বাস্থ্য প্যাকেজ স্বাধীন (ডিজিটাল হসপিটাল প্রদত্ত) এ রয়েছে প্রতি মাসে ১৫০ মিনিট পর্যন্ত (ব্যবহারকারী এবং তার পরিবার উভয়ের জন্য) বিনামূল্যে ২৪/৭ ডক্টর কলের পাশাপাশি হাসপাতালে থাকার কাভারেজ হিসেবে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে ফ্রি হেলথ ক্যাশব্যাক, কোভিড-১৯ আইসোলেশন কাভারেজ হিসেবে ৫০০০ টাকা এবং ১৬০০ টাকা ওপিডি কাভারেজ, তিন মাসের জন্য। প্যাকেজটিতে আরও রয়েছে সারাদেশের এক হাজারেরও বেশি হাসপাতাল, ফার্মেসি এবং ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে পণ্য/সেবায় ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। এছাড়া, সুবিধাভোগীরা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্টের ভিত্তিতে পরামর্শ, হেলথ ক্যাম্প এবং অনলাইন প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
২০২২ সালে প্রকল্পটির শেষ নাগাদ, পাচারের শিকার পুরুষ ও নারীদের একটি বিশাল অংশকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করার পরিকল্পনা করেছে আশ^াস। এর মধ্যে রয়েছে সুবিধাভোগীদের উন্নত স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। কারিতাস, অগ্রগতি সংস্থা, সেন্টার ফর উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্টাডিজ (সিডব্লিউসিএস), ঢাকা আহছানিয়া মিশন (ডিএএম) এবং রাইটস যশোরের মতো সামাজিক সুরক্ষা অংশীদারদের সহযোগিতায় স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হবে।
ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ড্রু স্মিথ বলেন, “পাচারের শিকার অধিকাংশ মানুষ মানসিক এবং শারীরিক ট্রমার শিকার হন। এসব নারী-পুরুষদের কাউন্সেলিং, আইনি সেবা এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সহায়তা প্রদানে কাজ করছে আশ^াস। আর এখন, মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে আশ^াসের সাথে যোগ দিয়েছে ডিজিটাল হসপিটাল। কারণ দেখা যায়, এসব মানুষ প্রায় সময় খরচ বেশি ও সহজলভ্য নয় বলে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারেন না। সকল সামাজিক ও ভৌগলিক বাঁধা অতিক্রম করে আমরা সমাজের একটি অংশ/পুরো সমাজকে সর্বদা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সহাযতা প্রদান করবো, কারণ আমরা বিশ^াস করি সবার সুস্থ থাকার অধিকার রয়েছে।”
বর্তমানে, মানব পাচারের প্রবণতা বেশি এমন ৫টি জেলায় প্রকল্পটির কার্যক্রম চলছে। জেলাগুলো হচ্ছে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং যশোর।
রোববার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২১
মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করছে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল হসপিটাল। প্রতিষ্ঠানটি সুইজারল্যান্ডের অর্থায়নে উইনরক ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত আশ্বাস প্রকল্পের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ শুরু করেছে। প্রকল্পটি মানব পাচারের শিকার পুরুষ ও নারীদের পুনর্বাসনে কাজ করছে, আর বর্তমানে ডিজিটাল হসপিটাল তাদের বিভিন্ন ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে।
স্বাস্থ্য প্যাকেজ স্বাধীন (ডিজিটাল হসপিটাল প্রদত্ত) এ রয়েছে প্রতি মাসে ১৫০ মিনিট পর্যন্ত (ব্যবহারকারী এবং তার পরিবার উভয়ের জন্য) বিনামূল্যে ২৪/৭ ডক্টর কলের পাশাপাশি হাসপাতালে থাকার কাভারেজ হিসেবে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে ফ্রি হেলথ ক্যাশব্যাক, কোভিড-১৯ আইসোলেশন কাভারেজ হিসেবে ৫০০০ টাকা এবং ১৬০০ টাকা ওপিডি কাভারেজ, তিন মাসের জন্য। প্যাকেজটিতে আরও রয়েছে সারাদেশের এক হাজারেরও বেশি হাসপাতাল, ফার্মেসি এবং ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে পণ্য/সেবায় ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। এছাড়া, সুবিধাভোগীরা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্টের ভিত্তিতে পরামর্শ, হেলথ ক্যাম্প এবং অনলাইন প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
২০২২ সালে প্রকল্পটির শেষ নাগাদ, পাচারের শিকার পুরুষ ও নারীদের একটি বিশাল অংশকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করার পরিকল্পনা করেছে আশ^াস। এর মধ্যে রয়েছে সুবিধাভোগীদের উন্নত স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। কারিতাস, অগ্রগতি সংস্থা, সেন্টার ফর উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্টাডিজ (সিডব্লিউসিএস), ঢাকা আহছানিয়া মিশন (ডিএএম) এবং রাইটস যশোরের মতো সামাজিক সুরক্ষা অংশীদারদের সহযোগিতায় স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হবে।
ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ড্রু স্মিথ বলেন, “পাচারের শিকার অধিকাংশ মানুষ মানসিক এবং শারীরিক ট্রমার শিকার হন। এসব নারী-পুরুষদের কাউন্সেলিং, আইনি সেবা এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সহায়তা প্রদানে কাজ করছে আশ^াস। আর এখন, মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে আশ^াসের সাথে যোগ দিয়েছে ডিজিটাল হসপিটাল। কারণ দেখা যায়, এসব মানুষ প্রায় সময় খরচ বেশি ও সহজলভ্য নয় বলে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারেন না। সকল সামাজিক ও ভৌগলিক বাঁধা অতিক্রম করে আমরা সমাজের একটি অংশ/পুরো সমাজকে সর্বদা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সহাযতা প্রদান করবো, কারণ আমরা বিশ^াস করি সবার সুস্থ থাকার অধিকার রয়েছে।”
বর্তমানে, মানব পাচারের প্রবণতা বেশি এমন ৫টি জেলায় প্রকল্পটির কার্যক্রম চলছে। জেলাগুলো হচ্ছে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং যশোর।