‘ঢাকা ঘোষণা’ গৃহীত হওয়ার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে ‘বিশ্বশান্তি কনফারেন্স’। রোববার (৫ ডিসেম্বর) দুই দিন ব্যাপী বিশ্বশান্তি কনফারেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে ১৬-দফা ঢাকা ঘোষণা গৃহীত হয়। ওই ঘোষণায় ফুটে উঠেছে শান্তির কথা। উঠে আসে শান্তি নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন উদ্যোগের কথাও। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে অনুষ্ঠিত এই কনফারেন্সে বিশ্বব্যাপী শান্তির বাণী ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি শান্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর অবিস্মরণীয় কাহিনীও বিশ্বকে জানানোর প্রয়াস পেয়েছে বাংলাদেশ।
দুদিনে মোট চারটি সেশনে প্রচুর বক্তা যা বলেছেন সেটির সমন্বয়ে ঢাকা ঘোষণা তৈরি করা হয়। এই কনফারেন্সের বড় সাফল্য হলো বাংলাদেশের মতো দেশ এ ধরনের আয়োজন করতে পারে সেটি একদিকে যেমন প্রশংসীত হয়েছে, অন্যদিকে এটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্যও অনুরোধ জানান আমন্ত্রিত অতিথিরা।
ঢাকা ঘোষণার ১৬ নম্বর প্যারায় বলা হয়েছে, শান্তি ও বন্ধুত্বের বার্তা বৈশ্বিকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বানকে বাংলাদেশ আমলে নিয়েছে। একইসঙ্গে একটি প্ল্যাটফর্মের তৈরির মাধ্যমে এ ধরনের আরও অনুষ্ঠান করার বিষয়টিও উল্লেখ আছে ঘোষণায়। এবারের কনফারেন্সের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘সামাজিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে শান্তিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া’।
সম্মেলনে সশরীর ও ভার্চুয়াল উপস্থিতি মিলিয়ে পঞ্চাশটির বেশি দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ৩০টির বেশি দেশ থেকে প্রায় ৬০জন অতিথি বাংলাদেশে আসেন। প্রায় ৪০জনের মত অতিথি ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী, যুক্তরাজ্যের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন, সিঙ্গাপুরের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী গো চক টং, পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বক্তব্য রাখেন।
রোববার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২১
‘ঢাকা ঘোষণা’ গৃহীত হওয়ার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে ‘বিশ্বশান্তি কনফারেন্স’। রোববার (৫ ডিসেম্বর) দুই দিন ব্যাপী বিশ্বশান্তি কনফারেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে ১৬-দফা ঢাকা ঘোষণা গৃহীত হয়। ওই ঘোষণায় ফুটে উঠেছে শান্তির কথা। উঠে আসে শান্তি নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন উদ্যোগের কথাও। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে অনুষ্ঠিত এই কনফারেন্সে বিশ্বব্যাপী শান্তির বাণী ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি শান্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর অবিস্মরণীয় কাহিনীও বিশ্বকে জানানোর প্রয়াস পেয়েছে বাংলাদেশ।
দুদিনে মোট চারটি সেশনে প্রচুর বক্তা যা বলেছেন সেটির সমন্বয়ে ঢাকা ঘোষণা তৈরি করা হয়। এই কনফারেন্সের বড় সাফল্য হলো বাংলাদেশের মতো দেশ এ ধরনের আয়োজন করতে পারে সেটি একদিকে যেমন প্রশংসীত হয়েছে, অন্যদিকে এটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্যও অনুরোধ জানান আমন্ত্রিত অতিথিরা।
ঢাকা ঘোষণার ১৬ নম্বর প্যারায় বলা হয়েছে, শান্তি ও বন্ধুত্বের বার্তা বৈশ্বিকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বানকে বাংলাদেশ আমলে নিয়েছে। একইসঙ্গে একটি প্ল্যাটফর্মের তৈরির মাধ্যমে এ ধরনের আরও অনুষ্ঠান করার বিষয়টিও উল্লেখ আছে ঘোষণায়। এবারের কনফারেন্সের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘সামাজিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে শান্তিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া’।
সম্মেলনে সশরীর ও ভার্চুয়াল উপস্থিতি মিলিয়ে পঞ্চাশটির বেশি দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ৩০টির বেশি দেশ থেকে প্রায় ৬০জন অতিথি বাংলাদেশে আসেন। প্রায় ৪০জনের মত অতিথি ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরিন শারমীন চৌধুরী, যুক্তরাজ্যের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন, সিঙ্গাপুরের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী গো চক টং, পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বক্তব্য রাখেন।