গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ গৃহকর্তা মো. সোলাইমান হোসেন (৪৪) মারা গেছেন। সোমবার রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কাপড় বিক্রেতা সোলায়মানের বাড়ি আড়াইহাজার উপজেলার ধুপতারা ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামে।
এর আগে সোমবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়নের কুমারপাড়া এলাকার নুরুল ইসলামের বাড়িতে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভোরে গ্যাসের চুলায় পানি গরম করার সময় এ আগুনের ঘটনা ঘটে। গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে রান্না ঘরে গ্যাস জমে ছিল বলে জানা গেছে। এতে সোলাইমান ছাড়াও দগ্ধ হন তার স্ত্রী রীমা আক্তার (৩১), তাদের দুই সন্তান মাহিদ (১৩) ও আরশ (৩)। তারাও বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি। তবে তারা আশঙ্কামুক্ত।
দগ্ধ অন্যরা হলেন- সোলায়মান হোসেনের স্ত্রী রীমা আক্তার (৩০), সোলায়মানের দুই সন্তান মুশফিকুর রহমান মাহিদ (১৩) ও মাহমুদুল হাসান আরশ (৫)। তাদের সবাইকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের কর্তব্যরত চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বাড়ির মালিক নুরুল ইসলাম জানান, দগ্ধ সোলায়মানের ৯৫ শতাংশ, রীমার ১৫ শতাংশ, মাহিদের ১৬ শতাংশ ও আরশের ৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। সোলায়মান হোসেনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) পাঠানো হয়েছিল। বাকিদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।
নুরুল ইসলাম বলেন, ‘তার ছেলে সোলায়মান কাপড়ের ব্যবসা করেন। ছেলে মাহিদ একটি স্কুলে পড়ে। আরশ এখনও স্কুলে ভর্তি হয়নি। ভোরে ব্যবসার কাজে বাইরে যাওয়ার কথা। তাই তিনি ভোরে রান্না ঘরে যান এবং পানি গরম করার জন্য দিয়াশলাই দিয়ে আগুন ধরাতেই বিকট শব্দে ঘরে আগুন লেগে যায়। এরপরে সেই আগুনে তারা দগ্ধ হয়।’
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ গৃহকর্তা মো. সোলাইমান হোসেন (৪৪) মারা গেছেন। সোমবার রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কাপড় বিক্রেতা সোলায়মানের বাড়ি আড়াইহাজার উপজেলার ধুপতারা ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামে।
এর আগে সোমবার ভোর ৬টার দিকে উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়নের কুমারপাড়া এলাকার নুরুল ইসলামের বাড়িতে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভোরে গ্যাসের চুলায় পানি গরম করার সময় এ আগুনের ঘটনা ঘটে। গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে রান্না ঘরে গ্যাস জমে ছিল বলে জানা গেছে। এতে সোলাইমান ছাড়াও দগ্ধ হন তার স্ত্রী রীমা আক্তার (৩১), তাদের দুই সন্তান মাহিদ (১৩) ও আরশ (৩)। তারাও বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি। তবে তারা আশঙ্কামুক্ত।
দগ্ধ অন্যরা হলেন- সোলায়মান হোসেনের স্ত্রী রীমা আক্তার (৩০), সোলায়মানের দুই সন্তান মুশফিকুর রহমান মাহিদ (১৩) ও মাহমুদুল হাসান আরশ (৫)। তাদের সবাইকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের কর্তব্যরত চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বাড়ির মালিক নুরুল ইসলাম জানান, দগ্ধ সোলায়মানের ৯৫ শতাংশ, রীমার ১৫ শতাংশ, মাহিদের ১৬ শতাংশ ও আরশের ৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। সোলায়মান হোসেনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) পাঠানো হয়েছিল। বাকিদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।
নুরুল ইসলাম বলেন, ‘তার ছেলে সোলায়মান কাপড়ের ব্যবসা করেন। ছেলে মাহিদ একটি স্কুলে পড়ে। আরশ এখনও স্কুলে ভর্তি হয়নি। ভোরে ব্যবসার কাজে বাইরে যাওয়ার কথা। তাই তিনি ভোরে রান্না ঘরে যান এবং পানি গরম করার জন্য দিয়াশলাই দিয়ে আগুন ধরাতেই বিকট শব্দে ঘরে আগুন লেগে যায়। এরপরে সেই আগুনে তারা দগ্ধ হয়।’