উদ্ধার ১
গভীর বঙ্গোপসাগরে ট্রলিং জাহাজের ধাক্কায় ভোলায় চরফ্যাশন উপজেলার আমিরাবাদ গ্রামের আবুল কালামের মালিকানাধীন একটি মাছধরা ট্রলার ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়ার ১২ ঘণ্টা পর বঙ্গোপসাগরে ভাসমান অবস্থায় হাফিজুর রহমান নামে এক জেলে উদ্ধার হলেও এখনো ২০ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। এ তথ্য বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরীর।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুর তিনটার দিকে পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবিরের মালিকানা এফবি সাফওয়ান নামে একটি মাছ ধরা ট্রলারের মাঝি মো. মহসিন মিয়া ভাসমান অবস্থায় হাফিজুর রহমান নামে ওই জেলেকে উদ্ধার করে ৬ ঘণ্টা ট্রলার চালিয়ে রাত এগারোটার দিকে মহিপুর ঘাটে আসে। এর আগে রোববার (৫ ডিসেম্বর) ভোররাতের দিকে আবহাওয়া খারাপ থাকায় ঘাটের দিকে ফেরার পথে পেছন থেকে একটি ট্রলিং জাহাজ ধাক্কা দিলে মাছধরার ট্রলারটি ডুবে যায়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যস্ত ডুবে যাওয়া ট্রলারের বাকি ২০ জেলেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী উদ্ধার হওয়া জেলের বরাত দিয়ে জানান, ট্রলিং জাহাজের (ফিশিং জাহাজ) ধাক্কা দেয়ার পর ট্রলারটি উল্টে তলিয়ে যায়। এরপর জাহাজের লোকজন লাইটের মাধ্যমে তাদের ডুবে যাওয়ার বিষয়টি দেখালেও তারা এগিয়ে না এসে দ্রুত পালিয়ে যায়। এ সময় একটি তক্তার ওপর ১২ ঘণ্টা ভাসমান ছিল হাফিজুর রহমান ১ জেলে। বাকি ২০ জন জেলের জীবন নিয়ে শঙ্কিত বলেও জানান গোলাম মোস্তফা চৌধুরী।
উদ্ধার ১
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
গভীর বঙ্গোপসাগরে ট্রলিং জাহাজের ধাক্কায় ভোলায় চরফ্যাশন উপজেলার আমিরাবাদ গ্রামের আবুল কালামের মালিকানাধীন একটি মাছধরা ট্রলার ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়ার ১২ ঘণ্টা পর বঙ্গোপসাগরে ভাসমান অবস্থায় হাফিজুর রহমান নামে এক জেলে উদ্ধার হলেও এখনো ২০ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। এ তথ্য বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরীর।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুর তিনটার দিকে পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবিরের মালিকানা এফবি সাফওয়ান নামে একটি মাছ ধরা ট্রলারের মাঝি মো. মহসিন মিয়া ভাসমান অবস্থায় হাফিজুর রহমান নামে ওই জেলেকে উদ্ধার করে ৬ ঘণ্টা ট্রলার চালিয়ে রাত এগারোটার দিকে মহিপুর ঘাটে আসে। এর আগে রোববার (৫ ডিসেম্বর) ভোররাতের দিকে আবহাওয়া খারাপ থাকায় ঘাটের দিকে ফেরার পথে পেছন থেকে একটি ট্রলিং জাহাজ ধাক্কা দিলে মাছধরার ট্রলারটি ডুবে যায়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যস্ত ডুবে যাওয়া ট্রলারের বাকি ২০ জেলেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী উদ্ধার হওয়া জেলের বরাত দিয়ে জানান, ট্রলিং জাহাজের (ফিশিং জাহাজ) ধাক্কা দেয়ার পর ট্রলারটি উল্টে তলিয়ে যায়। এরপর জাহাজের লোকজন লাইটের মাধ্যমে তাদের ডুবে যাওয়ার বিষয়টি দেখালেও তারা এগিয়ে না এসে দ্রুত পালিয়ে যায়। এ সময় একটি তক্তার ওপর ১২ ঘণ্টা ভাসমান ছিল হাফিজুর রহমান ১ জেলে। বাকি ২০ জন জেলের জীবন নিয়ে শঙ্কিত বলেও জানান গোলাম মোস্তফা চৌধুরী।