সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বুধবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সানোয়ার হোসেন বাদশা কার্যনির্বাহী সদস্য পদ থেকে মুরাদ হাসানকে অব্যাহতির বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। এ ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে তাকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হবে বলেও তিনি জানান।
গতকাল জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের জরুরি কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে ডা. মুরাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এর আগে, সোমবার (৬ ডিসেম্বর) ডা. মুরাদকে মন্ত্রিপরিষদ থেকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে ডা. মুরাদ হাসান মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠান। পরে মঙ্গলবার রাতে সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর ফেসবুক লাইভে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানকে নিয়ে। যা সমালোচনার ঝড় তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। প্রতিবাদ জানায় সাধারণ জনগণ থেকে বিভিন্ন সংগঠন। এমনকি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও। পদত্যাগ ও ক্ষমা চাওয়ার দাবিও তোলা হয় ডা. মুরাদ হাসানের। পরবর্তীতে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সাথে তার কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে তৈরি হয় নতুন বিতর্ক। এর আগে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালেও নানান সময়ে বেফাঁস মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন ডা. মুরাদ হাসান।
বুধবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২১
সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বুধবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সানোয়ার হোসেন বাদশা কার্যনির্বাহী সদস্য পদ থেকে মুরাদ হাসানকে অব্যাহতির বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। এ ছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে তাকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হবে বলেও তিনি জানান।
গতকাল জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের জরুরি কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে ডা. মুরাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এর আগে, সোমবার (৬ ডিসেম্বর) ডা. মুরাদকে মন্ত্রিপরিষদ থেকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে ডা. মুরাদ হাসান মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠান। পরে মঙ্গলবার রাতে সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর ফেসবুক লাইভে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানকে নিয়ে। যা সমালোচনার ঝড় তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। প্রতিবাদ জানায় সাধারণ জনগণ থেকে বিভিন্ন সংগঠন। এমনকি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও। পদত্যাগ ও ক্ষমা চাওয়ার দাবিও তোলা হয় ডা. মুরাদ হাসানের। পরবর্তীতে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সাথে তার কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে তৈরি হয় নতুন বিতর্ক। এর আগে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালেও নানান সময়ে বেফাঁস মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন ডা. মুরাদ হাসান।