বুড়িগঙ্গার মত করুণ পরিণতির হাত থেকে মেঘনা কে বাঁচাতে উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বিশিষ্ট জনেরা। তারা বলেন অবিলম্বে মেঘনা নদীর দখল ও দূষণ রোধ করতে না পারলে অল্প সময়ের মধ্যে মেঘনা নদীও বুড়িগঙ্গার মত পরিণত হবে। তাই অবিলম্বে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের মেঘনা নদী বাঁচানোর উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বক্তারা।
পরিবেশ ও নদী রক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন (ইআরপিডিএফ) আয়োজিত এক মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এ মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে ‘মেঘনা নদীর দখলরোধ ও পাড় সংরক্ষণ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে আয়োজক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এইচ এম সুমনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮ নদী সমীক্ষা প্রকল্পের ওয়াটার রিসোর্স এক্সপার্ট সাজিদুর রহমান সরদার, রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনির হোসেন, বিআইডব্লিউটিএ মেঘনা পোর্ট পরিচালক মোবারক হোসেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা সহকারি পরিচালক হায়াত মাহমুদ রাকিব, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোটের্র আইনজীবি ও অত্র ফাউন্ডেশনের আইন উপদেষ্টা এডভোকেট লায়ন এম এ মজিদ, এডভোকেট শিব্বির আহমদ ও বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট মো. আনোয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মেঘনা নদীকে বুড়িগঙ্গা নদীর রুপে দেখতে না চাইলে এখনি মেঘনা নদী দখল ও দূষণ রোধে সকলের এগিয়ে আসা উচিৎ। এছাড়াও মেঘনা নদী দখল, দূষণের তালিকায় সিটি গ্রুপ, ওরিয়েন গ্রুপ, আমান সিমেন্ট, টিকে গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপসহ অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের ব্যবস্থা নিতে হবে। জাতীয় নদী রা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মেঘনা গ্রুপ নদীর ৮৫ একর জমি দখল করেছে। মতার অপব্যবহার করে নদীর জমি ও সাধারন মানুষের জমি দখল করে ভূগদখল করছে।
বক্তারা জানায়, আনন্দ শিপইয়ার্ড নামের জাহাজ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানের ১৩ একর জমি জবরদখল করে এবং সেই জমিতে থাকা সাত হাজার গাছ কেটে ফেলে। এখনি নদী দখল রোধ করতে না পারলে ভবিষৎতে মেঘনার নদীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কষ্ট হবে বলে আলোচনা উঠে আসে।
মেঘনা গ্রুপসহ দখলদারী সকল শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে উদ্দেশ্য করে পরিবেশ ও নদী রা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বলেন, নদীর অধিকার নদীকে ফিরিয়ে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। সেই সাথে দেশের নদীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সরকারের প্রতি জোর দাবী জানান।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
বুড়িগঙ্গার মত করুণ পরিণতির হাত থেকে মেঘনা কে বাঁচাতে উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বিশিষ্ট জনেরা। তারা বলেন অবিলম্বে মেঘনা নদীর দখল ও দূষণ রোধ করতে না পারলে অল্প সময়ের মধ্যে মেঘনা নদীও বুড়িগঙ্গার মত পরিণত হবে। তাই অবিলম্বে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের মেঘনা নদী বাঁচানোর উদ্যোগ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বক্তারা।
পরিবেশ ও নদী রক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন (ইআরপিডিএফ) আয়োজিত এক মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এ মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে ‘মেঘনা নদীর দখলরোধ ও পাড় সংরক্ষণ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে আয়োজক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এইচ এম সুমনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮ নদী সমীক্ষা প্রকল্পের ওয়াটার রিসোর্স এক্সপার্ট সাজিদুর রহমান সরদার, রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনির হোসেন, বিআইডব্লিউটিএ মেঘনা পোর্ট পরিচালক মোবারক হোসেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা সহকারি পরিচালক হায়াত মাহমুদ রাকিব, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোটের্র আইনজীবি ও অত্র ফাউন্ডেশনের আইন উপদেষ্টা এডভোকেট লায়ন এম এ মজিদ, এডভোকেট শিব্বির আহমদ ও বাংলাদেশ নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট মো. আনোয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মেঘনা নদীকে বুড়িগঙ্গা নদীর রুপে দেখতে না চাইলে এখনি মেঘনা নদী দখল ও দূষণ রোধে সকলের এগিয়ে আসা উচিৎ। এছাড়াও মেঘনা নদী দখল, দূষণের তালিকায় সিটি গ্রুপ, ওরিয়েন গ্রুপ, আমান সিমেন্ট, টিকে গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপসহ অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের ব্যবস্থা নিতে হবে। জাতীয় নদী রা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মেঘনা গ্রুপ নদীর ৮৫ একর জমি দখল করেছে। মতার অপব্যবহার করে নদীর জমি ও সাধারন মানুষের জমি দখল করে ভূগদখল করছে।
বক্তারা জানায়, আনন্দ শিপইয়ার্ড নামের জাহাজ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানের ১৩ একর জমি জবরদখল করে এবং সেই জমিতে থাকা সাত হাজার গাছ কেটে ফেলে। এখনি নদী দখল রোধ করতে না পারলে ভবিষৎতে মেঘনার নদীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কষ্ট হবে বলে আলোচনা উঠে আসে।
মেঘনা গ্রুপসহ দখলদারী সকল শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে উদ্দেশ্য করে পরিবেশ ও নদী রা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বলেন, নদীর অধিকার নদীকে ফিরিয়ে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। সেই সাথে দেশের নদীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সরকারের প্রতি জোর দাবী জানান।