চুয়াডাঙ্গায় নবাগত শীর্ষ দুই কর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তারা কোন ভেরিয়েন্টে আক্রান্ত সেটা এখনো জানা যায়নি। র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে সদ্য যোগদানকৃত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান ও জেলা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসানের করোনা শনাক্ত হয়। রোববার (১৬ জানুয়ারি) রাতে সিভিল সার্জন নিজেই এ তথ্য নিশ্চিত করেন। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের করোনা পরীক্ষা কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুর ১২টায় উপসর্গ থাকায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান ও জেলার সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দেন। পরে বিকেলে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে জেলা প্রশাসক ও জেলা সিভিল সার্জনের নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়। এই ফলাফল সম্পর্কে আরও বেশি নিশ্চিত হতে দুটি নমুনাই আরটিপিসিআরে আরো দুবার টেস্ট করা হয়। আরটি পিসিআর টেস্টেও দুজনের নমুনাই বার বার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর দুজনেরই নমুনা আরো নিশ্চিত হতে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, দুপুরে করোনা পরীক্ষার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও আমি নিজে নমুনা দিয়েছিলাম। বিকেলে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে করোনা ফলাফল পজিটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি নিজ বাড়িতে হোম আইসোলেশনে আছি। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খানের সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে ডিসির করোনা শনাক্তের বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) জাকির হোসেন বলেন, রোববার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছেন। কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাব থেকে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) করোনা পরীক্ষার ফলাফল পেলে এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হবে।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
চুয়াডাঙ্গায় নবাগত শীর্ষ দুই কর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তারা কোন ভেরিয়েন্টে আক্রান্ত সেটা এখনো জানা যায়নি। র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে সদ্য যোগদানকৃত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান ও জেলা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসানের করোনা শনাক্ত হয়। রোববার (১৬ জানুয়ারি) রাতে সিভিল সার্জন নিজেই এ তথ্য নিশ্চিত করেন। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের করোনা পরীক্ষা কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুর ১২টায় উপসর্গ থাকায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান ও জেলার সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দেন। পরে বিকেলে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে জেলা প্রশাসক ও জেলা সিভিল সার্জনের নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়। এই ফলাফল সম্পর্কে আরও বেশি নিশ্চিত হতে দুটি নমুনাই আরটিপিসিআরে আরো দুবার টেস্ট করা হয়। আরটি পিসিআর টেস্টেও দুজনের নমুনাই বার বার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর দুজনেরই নমুনা আরো নিশ্চিত হতে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, দুপুরে করোনা পরীক্ষার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও আমি নিজে নমুনা দিয়েছিলাম। বিকেলে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে করোনা ফলাফল পজিটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি নিজ বাড়িতে হোম আইসোলেশনে আছি। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খানের সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে ডিসির করোনা শনাক্তের বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) জাকির হোসেন বলেন, রোববার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছেন। কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাব থেকে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) করোনা পরীক্ষার ফলাফল পেলে এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হবে।