শিক্ষকের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর ও আঠারো মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অবস্থান ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষকরা।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শহীদ মিনার চত্বরে ও মূল ফটকের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
এ সময় বাংলাদেশ পলিটেকনিক টিচার্স ফেডারেশন (বিপিটিএফ) ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার সভাপতি মো. আলমগীরসহ শিক্ষকরা বলেন, কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ২০১২ ও ২০১৪ সালে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে ১০১৫ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। যার মধ্যে ৭৭৭ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন।
পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৯ সালে চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের প্রস্তবনা প্রদান করেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৭৮৬ জন শিক্ষককে সাময়িকভাবে বহাল রেখে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশনা প্রদান করেন। নির্দেশনা মোতাবেক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা কার্যক্রম পরিচলনা করায় প্রকল্প মেয়াদ শেষে বেতন পরিশোধের পর ৭৮৬ জন শিক্ষকের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের জন্য শিক্ষামন্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী বরাবরে ডিওপত্র দেন।
কিন্তু তারপরেও বিষয়টি দীর্ঘসূত্রিতার কারণে স্থানান্তর প্রক্রিয়া বাস্তবে রুপ নেয়নি। ফলে ২০২০-২১ পর্যন্ত সকল শিক্ষকের ১৮ মাস ধরে বেতন বকেয়া বন্ধ রয়েছে। অবিলম্বে শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও দ্রুত রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের দাবি করেন তারা অন্যথায় সারাদেশে কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন তারা।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
শিক্ষকের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর ও আঠারো মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অবস্থান ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষকরা।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শহীদ মিনার চত্বরে ও মূল ফটকের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
এ সময় বাংলাদেশ পলিটেকনিক টিচার্স ফেডারেশন (বিপিটিএফ) ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার সভাপতি মো. আলমগীরসহ শিক্ষকরা বলেন, কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ২০১২ ও ২০১৪ সালে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে ১০১৫ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। যার মধ্যে ৭৭৭ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন।
পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৯ সালে চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের প্রস্তবনা প্রদান করেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৭৮৬ জন শিক্ষককে সাময়িকভাবে বহাল রেখে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশনা প্রদান করেন। নির্দেশনা মোতাবেক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা কার্যক্রম পরিচলনা করায় প্রকল্প মেয়াদ শেষে বেতন পরিশোধের পর ৭৮৬ জন শিক্ষকের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের জন্য শিক্ষামন্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী বরাবরে ডিওপত্র দেন।
কিন্তু তারপরেও বিষয়টি দীর্ঘসূত্রিতার কারণে স্থানান্তর প্রক্রিয়া বাস্তবে রুপ নেয়নি। ফলে ২০২০-২১ পর্যন্ত সকল শিক্ষকের ১৮ মাস ধরে বেতন বকেয়া বন্ধ রয়েছে। অবিলম্বে শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও দ্রুত রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের দাবি করেন তারা অন্যথায় সারাদেশে কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন তারা।