সৈয়দপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হওয়ায় টিকা গ্রহণে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম শেষ করার প্রচেষ্টা চলছে। তবে শিক্ষার্থীদের টিকা কেন্দ্রে গাদাগাদি ভিড়ে বালাই নেই স্বাস্থ্যবিধির। মুখেও অধিকাংশের নেই মাস্ক। ফলে করোনা সংক্রমণ রোধে টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে স্বাস্থ্যবিধি উধাও হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঢিলেঢালা প্রস্তুতির কারণে টিকা কেন্দ্রে শিক্ষার্থী, কর্তব্যরত শিক্ষক ও অভিভাবকদের মাঝে দেখা যায়নি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার দৃশ্য। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যেই চলছে টিকা প্রদান কার্যক্রম। জানা যায়, সৈয়দপুর উপজেলায় ৩২টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগ যৌথভাবে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছে গত ৮ জানুয়ারি থেকে। শহরের লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের মাঝে টিকা প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। চলতি জানুয়ারির মধ্যে টিকা প্রদান কার্যক্রম শেষ করতে তৎপরতা চালাচ্ছে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
সৈয়দপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হওয়ায় টিকা গ্রহণে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম শেষ করার প্রচেষ্টা চলছে। তবে শিক্ষার্থীদের টিকা কেন্দ্রে গাদাগাদি ভিড়ে বালাই নেই স্বাস্থ্যবিধির। মুখেও অধিকাংশের নেই মাস্ক। ফলে করোনা সংক্রমণ রোধে টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে স্বাস্থ্যবিধি উধাও হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঢিলেঢালা প্রস্তুতির কারণে টিকা কেন্দ্রে শিক্ষার্থী, কর্তব্যরত শিক্ষক ও অভিভাবকদের মাঝে দেখা যায়নি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার দৃশ্য। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যেই চলছে টিকা প্রদান কার্যক্রম। জানা যায়, সৈয়দপুর উপজেলায় ৩২টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগ যৌথভাবে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছে গত ৮ জানুয়ারি থেকে। শহরের লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের মাঝে টিকা প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। চলতি জানুয়ারির মধ্যে টিকা প্রদান কার্যক্রম শেষ করতে তৎপরতা চালাচ্ছে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।