ভেড়ামারা শহরের স্কুল ও কলেজের সামনে গতিরোধক, জেব্রা ক্রসিং বা কোন ধরনের পারাপারের চিহ্ন বা সঙ্কেত না থাকায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকারসহ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এসব স্থানে সড়ক পার হতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে সড়কগুলো ঘুরে দেখা গেছে, শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া ভেড়ামারা-দৌলতপুর সড়কের পাশে অবস্থিত ভেড়ামারা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, হালিমা বেগম একাডেমি, ভেড়ামারা সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, প্রোসিড স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এছাড়াও ভেড়ামারা কলেজ, আদর্শ কলেজ, রহিমা আফসার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, ভেড়ামারা সরকারি মহিলা কলেজ, প্রতিভা মডেল স্কুল, সাতবাড়িয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতবাড়িয়া মাদ্রাসা অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ভিশন ইংলিশ মডেল স্কুল, সবুজকলি মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে সড়ক পারাপারের জন্য কোন জেব্রা ক্রসিং চিহ্ন, সংকেতের সাইনবোর্ড ও সর্বোচ্চ গতিসীমার সাইনবোর্ডের কোন ব্যবস্থা নেই। এছাড়াও শহরের শাপলা চত্বর, বক চত্বর, গোডাউন মোড়, থানা মোড়, উপজেলা মোড়, উত্তর ও দক্ষিণ রেলগেট মোড়, কাচারিপাড়ার চাররাস্তার মোড়সহ আরও কিছু গুরৃত্বপূর্ণ স্থানে জেব্রা ক্রসিংয়ের চিহ্ন দেয়া নেই। গতিরোধক চিহ্ন ও সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারিত না থাকায় যানবাহনগুলো দ্রুতগতিতে চলাচল করছে।
ভেড়ামারা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী প্রিয়ন্তী রানী বলে, সড়কে দ্রুত গতির যানবাহনের জন্য স্কুলে ঢুকতে ও গেট থেকে রাস্তা পার হতে পারিনা। প্রতিদিন ভোগান্তি ও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ঝুঁকির মধ্যে রাস্তা পার হই। বর্তমানে রাস্তা দিয়ে চলাচলরত যানবাহনগুলো আমাদের গায়ের ওপর উঠে পড়ে। ভেড়ামারা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র সোভন সরকার বলেন, স্কুলের সামনের ব্যস্ততম সড়ক দিয়ে সব ধরনের যানবাহন যাতায়াত করে। কিন্তু স্কুলের সামনে সর্বোচ্চ কত গতিসীমা তার সাইনবোর্ড নেই বা গতিরোধক রাস্তা পারাপারের (জেব্রাক্রসিং) চিহ্ন নেই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার বলেন, এ ব্যাপারে এলজিইডি ও সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিরুল ইসলাম বলেন, এ সমস্যা সম্পর্কে কখনো কেউ আমাদের জানায়নি। ওই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে সড়ক ও স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
ভেড়ামারা শহরের স্কুল ও কলেজের সামনে গতিরোধক, জেব্রা ক্রসিং বা কোন ধরনের পারাপারের চিহ্ন বা সঙ্কেত না থাকায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকারসহ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এসব স্থানে সড়ক পার হতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে সড়কগুলো ঘুরে দেখা গেছে, শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া ভেড়ামারা-দৌলতপুর সড়কের পাশে অবস্থিত ভেড়ামারা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, হালিমা বেগম একাডেমি, ভেড়ামারা সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, প্রোসিড স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এছাড়াও ভেড়ামারা কলেজ, আদর্শ কলেজ, রহিমা আফসার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, ভেড়ামারা সরকারি মহিলা কলেজ, প্রতিভা মডেল স্কুল, সাতবাড়িয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতবাড়িয়া মাদ্রাসা অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ভিশন ইংলিশ মডেল স্কুল, সবুজকলি মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে সড়ক পারাপারের জন্য কোন জেব্রা ক্রসিং চিহ্ন, সংকেতের সাইনবোর্ড ও সর্বোচ্চ গতিসীমার সাইনবোর্ডের কোন ব্যবস্থা নেই। এছাড়াও শহরের শাপলা চত্বর, বক চত্বর, গোডাউন মোড়, থানা মোড়, উপজেলা মোড়, উত্তর ও দক্ষিণ রেলগেট মোড়, কাচারিপাড়ার চাররাস্তার মোড়সহ আরও কিছু গুরৃত্বপূর্ণ স্থানে জেব্রা ক্রসিংয়ের চিহ্ন দেয়া নেই। গতিরোধক চিহ্ন ও সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারিত না থাকায় যানবাহনগুলো দ্রুতগতিতে চলাচল করছে।
ভেড়ামারা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী প্রিয়ন্তী রানী বলে, সড়কে দ্রুত গতির যানবাহনের জন্য স্কুলে ঢুকতে ও গেট থেকে রাস্তা পার হতে পারিনা। প্রতিদিন ভোগান্তি ও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ঝুঁকির মধ্যে রাস্তা পার হই। বর্তমানে রাস্তা দিয়ে চলাচলরত যানবাহনগুলো আমাদের গায়ের ওপর উঠে পড়ে। ভেড়ামারা পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র সোভন সরকার বলেন, স্কুলের সামনের ব্যস্ততম সড়ক দিয়ে সব ধরনের যানবাহন যাতায়াত করে। কিন্তু স্কুলের সামনে সর্বোচ্চ কত গতিসীমা তার সাইনবোর্ড নেই বা গতিরোধক রাস্তা পারাপারের (জেব্রাক্রসিং) চিহ্ন নেই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার বলেন, এ ব্যাপারে এলজিইডি ও সড়ক ও জনপথ বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিরুল ইসলাম বলেন, এ সমস্যা সম্পর্কে কখনো কেউ আমাদের জানায়নি। ওই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে সড়ক ও স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।