পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ। নদী হতে বালু উত্তোলন করায় নদী তীর রক্ষাবাঁধে নির্মাণাধীন সিসি ব্লক নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। উপজেলার দশমিনা সদর ইউনিয়নের তেঁতুলিয়া নদী তীরবর্তী গ্রাম সৈয়দ জাফর এবং রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর ও চরঘর্নি অংশের ৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন অংশের সিসি ব্লকে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। অনিয়ন্ত্রিত ও অপরিকল্পতভাবে বালু উত্তোলন করায় অসময়ে এই ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন তীর ভেঙ্গে ব্লকগুলো নদীগর্ভে নিমজ্জিত হচ্ছে।
উপজেলার নদী তীরবর্তী গ্রামের বাসিন্দারা জানায়,বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে বালু উত্তোলন করায় এই ভাঙন দেখা দিয়েছে। বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর নির্ধারিত সীমানা অতিক্রম করে বালু উত্তোলন করায় নদীতে ভাঙনের মাত্রা বেড়ে গেছে। ফলে উপকূলীয় রক্ষা বাঁধসহ নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শত শত পরিবার হুমকির মুখে পড়েছে। বালু উত্তোলন করায় নদী ও নদী তীরবর্তী জনগন বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রতিবছর নদীর ভাঙন রোধ কল্পে সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে বর্ষা মৌসুমের আগেই উপকূলীয় রক্ষাকারী বেড়িবাঁধটি ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হবে।
এই বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন বলেন, ভাঙন রোধ কল্পে প্রয়োজনে বালু উত্তোলন বন্ধ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ। নদী হতে বালু উত্তোলন করায় নদী তীর রক্ষাবাঁধে নির্মাণাধীন সিসি ব্লক নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। উপজেলার দশমিনা সদর ইউনিয়নের তেঁতুলিয়া নদী তীরবর্তী গ্রাম সৈয়দ জাফর এবং রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর ও চরঘর্নি অংশের ৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন অংশের সিসি ব্লকে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। অনিয়ন্ত্রিত ও অপরিকল্পতভাবে বালু উত্তোলন করায় অসময়ে এই ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন তীর ভেঙ্গে ব্লকগুলো নদীগর্ভে নিমজ্জিত হচ্ছে।
উপজেলার নদী তীরবর্তী গ্রামের বাসিন্দারা জানায়,বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে বালু উত্তোলন করায় এই ভাঙন দেখা দিয়েছে। বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর নির্ধারিত সীমানা অতিক্রম করে বালু উত্তোলন করায় নদীতে ভাঙনের মাত্রা বেড়ে গেছে। ফলে উপকূলীয় রক্ষা বাঁধসহ নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী শত শত পরিবার হুমকির মুখে পড়েছে। বালু উত্তোলন করায় নদী ও নদী তীরবর্তী জনগন বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রতিবছর নদীর ভাঙন রোধ কল্পে সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে বর্ষা মৌসুমের আগেই উপকূলীয় রক্ষাকারী বেড়িবাঁধটি ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হবে।
এই বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন বলেন, ভাঙন রোধ কল্পে প্রয়োজনে বালু উত্তোলন বন্ধ করা হবে।