চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১১ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় ১৮ পরিবারের নগদ টাকাসহ অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। বুধবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার শিলকূপ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব-মনকিচর মোহাব্বত আলীপাড়া হরন্নিছা বাপের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ড ঘটে। এ ঘটনায় ১১ বসতঘরের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৮ পরিবার। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়। সংঘটিত এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো হলো- মৃত কুইল্যা মিয়ার ছেলে ফজল কাদের, আব্দুল মালেক, আব্দুল মোনাফ, আব্দুল মোনাফের ছেলে মু. আলমগীর, জাহাঙ্গির আলম, মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে আব্দুল জলিল, লেদু মিয়া, লেদু মিয়ার পুত্র জাকের উল্লাহ্, শফি উল্লাহ্, মৃত ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আনু মিয়া, সুফি আলম, মাহাবুব আলম, আনু মিয়ার ছেলে ইছহাক, কামালের ছেলে মুহাম্মদ আক্কাস, মৃত আঞ্জু মিয়ার ছেলে মুহাম্মদ হারুণ, মমতাজ বেগম, ইসলাম মিয়া। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী শাহ্ আলমের রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুনের লেলিহান শিখা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সাইদুজ্জামান চৌধুরী নগদ আর্থিক সহযোগিতা ও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে শিলকূপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মহসিন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ ২১ হাজার টাকা প্রদান করেন।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১১ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় ১৮ পরিবারের নগদ টাকাসহ অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। বুধবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার শিলকূপ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব-মনকিচর মোহাব্বত আলীপাড়া হরন্নিছা বাপের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ড ঘটে। এ ঘটনায় ১১ বসতঘরের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৮ পরিবার। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়। সংঘটিত এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো হলো- মৃত কুইল্যা মিয়ার ছেলে ফজল কাদের, আব্দুল মালেক, আব্দুল মোনাফ, আব্দুল মোনাফের ছেলে মু. আলমগীর, জাহাঙ্গির আলম, মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে আব্দুল জলিল, লেদু মিয়া, লেদু মিয়ার পুত্র জাকের উল্লাহ্, শফি উল্লাহ্, মৃত ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আনু মিয়া, সুফি আলম, মাহাবুব আলম, আনু মিয়ার ছেলে ইছহাক, কামালের ছেলে মুহাম্মদ আক্কাস, মৃত আঞ্জু মিয়ার ছেলে মুহাম্মদ হারুণ, মমতাজ বেগম, ইসলাম মিয়া। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী শাহ্ আলমের রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুনের লেলিহান শিখা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সাইদুজ্জামান চৌধুরী নগদ আর্থিক সহযোগিতা ও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে শিলকূপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মহসিন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ ২১ হাজার টাকা প্রদান করেন।