ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় ময়লা ফেলা নিয়ে সংঘর্ষে এক যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত যুবকের নাম নুরুল আফসার (৪৫)। তিনি উপজেলার জায়লস্কলর ইউনিয়নের উত্তর জায়লস্কর গ্রামের মৃত আবদুল বারেকের ছেলে। আফসার পেশায় অটোরিকশাচালক ছিলেন।
শুক্রবার রাতে দাগনভূঞা থানার ওসি মো. হাসান ইমাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, শুক্রবার বিকালে উত্তর জায়লস্কর গ্রাম থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ স্থানীয় শফিকুর রহমানের স্ত্রী রোকেয়া বেগম, তার ছেলে জাহেদ ও জনিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।
স্থানীয়রা জানায়, আফসারের ভাই মান্নানের ছেলের ময়লা ফেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। এর জেরে ধরে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে অটোরিকশাচালক নুরুল আফসারের বুকে ইট দিয়ে আঘাত করে জাহেদ ও জনি।
এরপর আফসার অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। বাড়ির লোকজন তাকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় ময়লা ফেলা নিয়ে সংঘর্ষে এক যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত যুবকের নাম নুরুল আফসার (৪৫)। তিনি উপজেলার জায়লস্কলর ইউনিয়নের উত্তর জায়লস্কর গ্রামের মৃত আবদুল বারেকের ছেলে। আফসার পেশায় অটোরিকশাচালক ছিলেন।
শুক্রবার রাতে দাগনভূঞা থানার ওসি মো. হাসান ইমাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, শুক্রবার বিকালে উত্তর জায়লস্কর গ্রাম থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ স্থানীয় শফিকুর রহমানের স্ত্রী রোকেয়া বেগম, তার ছেলে জাহেদ ও জনিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।
স্থানীয়রা জানায়, আফসারের ভাই মান্নানের ছেলের ময়লা ফেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। এর জেরে ধরে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে অটোরিকশাচালক নুরুল আফসারের বুকে ইট দিয়ে আঘাত করে জাহেদ ও জনি।
এরপর আফসার অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। বাড়ির লোকজন তাকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।