শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনাদি পরিশোধ না করে লে-অফ ঘোষণার মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এন আর গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রহিমা আজিজ নিটস্পিন নামে সোয়েটার কারখানা বন্ধ করায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। রোববার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় কারখানার কয়েকশ’ শ্রমিক শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে মিছিল ও নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এর আগে সকাল ১০টা থেকে চাষাঢ়ায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন তারা।
শ্রমিকদের দাবি, বেআইনিভাবে ঘোষিত লে-অফ প্রত্যাহার করে কারখানা পুনরায় চালু করতে হবে। তা না হলে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনাদি পরিশোধ করতে হবে। এই দুই দাবিতে সকালে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং নিট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএ’তে লিখিত দিয়েছেন শ্রমিকরা।
মানববন্ধনে শ্রমিকরা বলেন, এই কারখানায় সর্বনিম্ন ২ থেকে ১৮ বছর যাবৎ কাজ করেন এমন শ্রমিকও রয়েছেন। কারখানা প্রতিষ্ঠার পর গত বছর সর্বোচ্চ ক্রয়াদেশ মোতাবেক কাজ সম্পন্ন করেছেন তারা। করোনাকালীন সময়ে জীবনের ঝুঁকি উপেক্ষা করে তারা দিন-রাত পরিশ্রম করে ক্রয়াদেশ সম্পন্ন করেছেন। এমনকি করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থাও কারখানার মালিকপক্ষ করে দেয়নি। শ্রমিকদের পরিশ্রমের ফলে মালিকপক্ষ লভ্যাংশ বুঝে পাওয়ার পর মিথ্যা অজুহাতে কারখানা লে-অফ ঘোষণা করে শ্রমিকদের পথে নামতে বাধ্য করেছে।
সদর উপজেলার ফতুল্লার বিসিক সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত রহিমা আজিজ সোয়েটার কারখানার সুইং বিভাগে ২০০৪ সাল থেকে কাজ করেন বলে জানান ফোরকান মোল্লা। তিনি সংবাদকে বলেন, গত ডিসেম্বর থেকেই তারা শুনেছেন মালিকপক্ষের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ নিয়ে কারখানার নির্বাচিত পিসি কমিটির সদস্যরা (শ্রমিক প্রতিনিধি) মালিকপক্ষের সাথে একাধিকবার বৈঠক করেছে। তখন কারখানা বন্ধ হবে না বলে তাদের আশ্বস্ত করেন মালিকপক্ষ। তবে গত ২০ জানুয়ারি সারাদিন কাজ করার পর বিকেলে কারখানার গেইটে লে-অফের নোটিশ টাঙানো হয়।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
শ্রম আইন অনুযায়ী পাওনাদি পরিশোধ না করে লে-অফ ঘোষণার মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এন আর গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রহিমা আজিজ নিটস্পিন নামে সোয়েটার কারখানা বন্ধ করায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। রোববার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় কারখানার কয়েকশ’ শ্রমিক শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে মিছিল ও নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এর আগে সকাল ১০টা থেকে চাষাঢ়ায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন তারা।
শ্রমিকদের দাবি, বেআইনিভাবে ঘোষিত লে-অফ প্রত্যাহার করে কারখানা পুনরায় চালু করতে হবে। তা না হলে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের পাওনাদি পরিশোধ করতে হবে। এই দুই দাবিতে সকালে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং নিট ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএ’তে লিখিত দিয়েছেন শ্রমিকরা।
মানববন্ধনে শ্রমিকরা বলেন, এই কারখানায় সর্বনিম্ন ২ থেকে ১৮ বছর যাবৎ কাজ করেন এমন শ্রমিকও রয়েছেন। কারখানা প্রতিষ্ঠার পর গত বছর সর্বোচ্চ ক্রয়াদেশ মোতাবেক কাজ সম্পন্ন করেছেন তারা। করোনাকালীন সময়ে জীবনের ঝুঁকি উপেক্ষা করে তারা দিন-রাত পরিশ্রম করে ক্রয়াদেশ সম্পন্ন করেছেন। এমনকি করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থাও কারখানার মালিকপক্ষ করে দেয়নি। শ্রমিকদের পরিশ্রমের ফলে মালিকপক্ষ লভ্যাংশ বুঝে পাওয়ার পর মিথ্যা অজুহাতে কারখানা লে-অফ ঘোষণা করে শ্রমিকদের পথে নামতে বাধ্য করেছে।
সদর উপজেলার ফতুল্লার বিসিক সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত রহিমা আজিজ সোয়েটার কারখানার সুইং বিভাগে ২০০৪ সাল থেকে কাজ করেন বলে জানান ফোরকান মোল্লা। তিনি সংবাদকে বলেন, গত ডিসেম্বর থেকেই তারা শুনেছেন মালিকপক্ষের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ নিয়ে কারখানার নির্বাচিত পিসি কমিটির সদস্যরা (শ্রমিক প্রতিনিধি) মালিকপক্ষের সাথে একাধিকবার বৈঠক করেছে। তখন কারখানা বন্ধ হবে না বলে তাদের আশ্বস্ত করেন মালিকপক্ষ। তবে গত ২০ জানুয়ারি সারাদিন কাজ করার পর বিকেলে কারখানার গেইটে লে-অফের নোটিশ টাঙানো হয়।