নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ বড়াল নদীর বুকে গড়ে তোলা ১১৭৮টি অবৈধ স্থাপনা শীঘ্রই উচ্ছেদ করে এর জলধারা প্রবাহমান করা হবে। একই সাথে নদীর পানি দূষণের ১৪টি উৎস বন্ধ করা হবে।
মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নদ-নদী দখল, দূষণ এবং অন্যান্য অপব্যবহার প্রতিরোধ ও নদী রক্ষা শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ভারপ্রাপ্ত টিম লিডার অতিরিক্ত সচিব (অব.) সৈয়দ মতলুবুর রহমান এ কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের সকল প্রক্রিয়া শেষের দিকে। এখন বাস্তবায়ন শুরুর সময়। মানুষকে বাঁচতে হলে পানির বিকল্প নাই। তাই পানির ধারা অব্যাহত রাখতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মহামন্য হাইকোর্টের আদেশ বাস্তবায়নে বড়ালসহ ৪৮টি নদীকে সচল করা হবে।
ইউএনও মারিয়াম খাতুনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বড়াল দখলের বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত তুলে ধরেন নদী রক্ষা কমিশনের পানি সম্পদ বিশেষজ্ঞ সাজিদুর রহমান সরদার এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী নাহিদ ইভা। বড়াল রক্ষায় করণীয় এবং বাধা সমূহ তুলে ধরে বক্তৃতা করেন বড়াল রক্ষা আন্দোলনের সদস্য সচিব এসএম মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন বড়াইগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, বনপাড়া পৌর মেয়র কেএম জাকির হোসেন, বড়াল রক্ষা আন্দোলনের নেতা ডিএম আলম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মহিবুর রহমান, এএইচএম কামাল, সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ। কর্মশালায় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, এনজিও কর্মীসহ প্রায় অর্ধশত ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ বড়াল নদীর বুকে গড়ে তোলা ১১৭৮টি অবৈধ স্থাপনা শীঘ্রই উচ্ছেদ করে এর জলধারা প্রবাহমান করা হবে। একই সাথে নদীর পানি দূষণের ১৪টি উৎস বন্ধ করা হবে।
মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নদ-নদী দখল, দূষণ এবং অন্যান্য অপব্যবহার প্রতিরোধ ও নদী রক্ষা শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ভারপ্রাপ্ত টিম লিডার অতিরিক্ত সচিব (অব.) সৈয়দ মতলুবুর রহমান এ কথা জানান। তিনি বলেন, আমাদের সকল প্রক্রিয়া শেষের দিকে। এখন বাস্তবায়ন শুরুর সময়। মানুষকে বাঁচতে হলে পানির বিকল্প নাই। তাই পানির ধারা অব্যাহত রাখতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মহামন্য হাইকোর্টের আদেশ বাস্তবায়নে বড়ালসহ ৪৮টি নদীকে সচল করা হবে।
ইউএনও মারিয়াম খাতুনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বড়াল দখলের বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত তুলে ধরেন নদী রক্ষা কমিশনের পানি সম্পদ বিশেষজ্ঞ সাজিদুর রহমান সরদার এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী নাহিদ ইভা। বড়াল রক্ষায় করণীয় এবং বাধা সমূহ তুলে ধরে বক্তৃতা করেন বড়াল রক্ষা আন্দোলনের সদস্য সচিব এসএম মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন বড়াইগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, বনপাড়া পৌর মেয়র কেএম জাকির হোসেন, বড়াল রক্ষা আন্দোলনের নেতা ডিএম আলম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মহিবুর রহমান, এএইচএম কামাল, সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ। কর্মশালায় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, এনজিও কর্মীসহ প্রায় অর্ধশত ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন।