হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার করাব গ্রামে দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ১৫ জনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি ও বাকিদের প্রথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে শনিবার (২১ মে) দুপুরে করাব গ্রামে দফায় দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শাকিল মিয়া নামে এক যুবককে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
আহত নজরুল ইসলাম রিমন জানান, সে পেশায় একজন ধান ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার একই গ্রামের নুর মিয়ার পুত্র আতর আলীর কাছ থেকে ২১ মন ধান ক্রয় করে সে। ধান ক্রয়ের পর হাওর থেকে ধান বাড়িতে নিয়ে আসার সময় ধান ক্রয়ের টাকার লেনদেন নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এরই জেরধরে শুক্রবার রিমনকে ফের মারধোর করা হয়। খবর পেয়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশিয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই ঘণ্টা ব্যাপি চলা এ সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়। খবর পেয়ে লাখাই থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
লাখাই থানার (ওসি) সাইদুল ইসলাম জানান, পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে এনেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
শনিবার, ২১ মে ২০২২
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার করাব গ্রামে দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ১৫ জনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি ও বাকিদের প্রথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে শনিবার (২১ মে) দুপুরে করাব গ্রামে দফায় দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শাকিল মিয়া নামে এক যুবককে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
আহত নজরুল ইসলাম রিমন জানান, সে পেশায় একজন ধান ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার একই গ্রামের নুর মিয়ার পুত্র আতর আলীর কাছ থেকে ২১ মন ধান ক্রয় করে সে। ধান ক্রয়ের পর হাওর থেকে ধান বাড়িতে নিয়ে আসার সময় ধান ক্রয়ের টাকার লেনদেন নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এরই জেরধরে শুক্রবার রিমনকে ফের মারধোর করা হয়। খবর পেয়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশিয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই ঘণ্টা ব্যাপি চলা এ সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়। খবর পেয়ে লাখাই থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
লাখাই থানার (ওসি) সাইদুল ইসলাম জানান, পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে এনেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।