মাদারীপুরে পাওনা ১০ হাজার টাকা পরিশোধে দেরি হওয়ার জেরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২০ মে) রাত ১০টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পূর্ব মহিষেরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মনি আক্তার (৩৫) একই গ্রামের মান্নান মাতুব্বরের ছেলে। এদিকে অভিযুক্ত জামাল ফকির একই এলাকার নুরু ফকিরের ছেলে।
মাদারীপুর সদর থানার ওসি কামরুল ইসলাম মিঞা নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, তিনমাস আগে মনির বাবা মান্নান মাতুব্বর কুলপদ্বী এলাকার একাব্বর খাঁ’র কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা ধার নেন। পরে সেই টাকা সম্প্রতি পরিশোধ করেন মনির স্বামী জামাল। শুক্রবার রাতে শ্বশুরের কাছে পাওনা টাকা ফেরত চাইলে মনি ও তার বাবার সঙ্গে জামালের কথার কাটাকাটি হয়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে গৃহবধূ মনিকে ডেকে নিয়ে যায় স্বামী জামাল। পরে আড়িয়াল খাঁ নদের পাড়ে নিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ ওঠে। মৃত্যু নিশ্চিত করে অন্যবাড়িতে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ওয়াসিম ফিরোজ জানান, ঘটনার পর পরিবারের লোকজন পালিয়েছে। তাদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে।
রোববার, ২২ মে ২০২২
মাদারীপুরে পাওনা ১০ হাজার টাকা পরিশোধে দেরি হওয়ার জেরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২০ মে) রাত ১০টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পূর্ব মহিষেরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মনি আক্তার (৩৫) একই গ্রামের মান্নান মাতুব্বরের ছেলে। এদিকে অভিযুক্ত জামাল ফকির একই এলাকার নুরু ফকিরের ছেলে।
মাদারীপুর সদর থানার ওসি কামরুল ইসলাম মিঞা নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, তিনমাস আগে মনির বাবা মান্নান মাতুব্বর কুলপদ্বী এলাকার একাব্বর খাঁ’র কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা ধার নেন। পরে সেই টাকা সম্প্রতি পরিশোধ করেন মনির স্বামী জামাল। শুক্রবার রাতে শ্বশুরের কাছে পাওনা টাকা ফেরত চাইলে মনি ও তার বাবার সঙ্গে জামালের কথার কাটাকাটি হয়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে গৃহবধূ মনিকে ডেকে নিয়ে যায় স্বামী জামাল। পরে আড়িয়াল খাঁ নদের পাড়ে নিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ ওঠে। মৃত্যু নিশ্চিত করে অন্যবাড়িতে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ওয়াসিম ফিরোজ জানান, ঘটনার পর পরিবারের লোকজন পালিয়েছে। তাদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে।