ছবি: সংগৃহীত
নেদারল্যান্ডে প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডগ স্কোয়াড গঠনের জন্য ৮ সদস্যের একটি দল। কিন্তু প্রশিক্ষণ শেষ করে ফিরে আসার আগের দিন ২২ মে থেকে দুই কনস্টেবলের খোঁজ মিলছে না। নিখোঁজ কনস্টেবলরা হলেন, শাহ আলম ও রাসেল চন্দ্র দে। ফিরতি ফ্লাইটের আগের দিন তারা হোটেল থেকে বেরিয়েছিলেন। সঙ্গীরা তাদের আর কোনো খোঁজ পাননি।
জানা যায়, বাকি ছয় সদস্যের দলটি প্রশিক্ষণ শেষ করে গত ২৪ মে দেশে ফিরেছে।
শুক্রবার ( ২৭ মে) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) আমির জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত ৯ মে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৮ সদস্যের একটি দল কুকুরের ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ শীর্ষক ১৫ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণে অংশ নিতে নেদারল্যান্ডসে যায়। কিন্তু দেশে আসার আগের দিন দুইজন কনস্টেবল ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাইরে যান। এরপর থেকে তাদের খোঁজ মিলছে না। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে পালিয়ে গেছেন নাকি কোনো বিপদে পড়েছেন তা এখনও জানা যায়নি, জানার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, আমরা পুলিশ সদর দপ্তর ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছি। নিখোঁজ হওয়া দুজনই পুলিশ কনস্টেবল। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিএমপি সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার-টেররিজম ইউনিটের অধীনে একটি পূর্ণাঙ্গ ডগ স্কোয়াড ইউনিট খোলা হচ্ছে। আর সেই ইউনিটের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৮ সদস্যের দলটি গত ৯ মে বাংলাদেশ থেকে নেদারল্যান্ডসে যায়। ওই দলের বাকি ৬ সদস্য গত ২৪ মে দেশে ফেরেন।
ডগ স্কোয়াড গঠনের জন্য গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে পুলিশ সদর দপ্তরে একটি প্রস্তাব পাঠায় চট্টগ্রাম নগর পুলিশ। স্কোয়াডে দুই প্রজাতির বেশ কিছু কুকুর রাখার কথা বলা হয় সেখানে।
কুকুর সরবরাহ এবং প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পায় মেসার্স রিফা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদার কোম্পানি। সে অনুযায়ী ‘ম্যানেজমেন্ট, হ্যান্ডলিং অ্যান্ড ট্রেইনিং অব ডগ’ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে গত ৯ মে আট সদস্যের প্রতিনিধি দলটি নেদারল্যান্ডসে যায়।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে ওই দলে ছিলেন একজন এসআই (সশস্ত্র), একজন নায়েক এবং পাঁচজন কনস্টেবল।
ছবি: সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২
নেদারল্যান্ডে প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডগ স্কোয়াড গঠনের জন্য ৮ সদস্যের একটি দল। কিন্তু প্রশিক্ষণ শেষ করে ফিরে আসার আগের দিন ২২ মে থেকে দুই কনস্টেবলের খোঁজ মিলছে না। নিখোঁজ কনস্টেবলরা হলেন, শাহ আলম ও রাসেল চন্দ্র দে। ফিরতি ফ্লাইটের আগের দিন তারা হোটেল থেকে বেরিয়েছিলেন। সঙ্গীরা তাদের আর কোনো খোঁজ পাননি।
জানা যায়, বাকি ছয় সদস্যের দলটি প্রশিক্ষণ শেষ করে গত ২৪ মে দেশে ফিরেছে।
শুক্রবার ( ২৭ মে) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) আমির জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত ৯ মে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৮ সদস্যের একটি দল কুকুরের ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ শীর্ষক ১৫ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণে অংশ নিতে নেদারল্যান্ডসে যায়। কিন্তু দেশে আসার আগের দিন দুইজন কনস্টেবল ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাইরে যান। এরপর থেকে তাদের খোঁজ মিলছে না। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে পালিয়ে গেছেন নাকি কোনো বিপদে পড়েছেন তা এখনও জানা যায়নি, জানার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, আমরা পুলিশ সদর দপ্তর ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছি। নিখোঁজ হওয়া দুজনই পুলিশ কনস্টেবল। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিএমপি সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার-টেররিজম ইউনিটের অধীনে একটি পূর্ণাঙ্গ ডগ স্কোয়াড ইউনিট খোলা হচ্ছে। আর সেই ইউনিটের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ৮ সদস্যের দলটি গত ৯ মে বাংলাদেশ থেকে নেদারল্যান্ডসে যায়। ওই দলের বাকি ৬ সদস্য গত ২৪ মে দেশে ফেরেন।
ডগ স্কোয়াড গঠনের জন্য গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে পুলিশ সদর দপ্তরে একটি প্রস্তাব পাঠায় চট্টগ্রাম নগর পুলিশ। স্কোয়াডে দুই প্রজাতির বেশ কিছু কুকুর রাখার কথা বলা হয় সেখানে।
কুকুর সরবরাহ এবং প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পায় মেসার্স রিফা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদার কোম্পানি। সে অনুযায়ী ‘ম্যানেজমেন্ট, হ্যান্ডলিং অ্যান্ড ট্রেইনিং অব ডগ’ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে গত ৯ মে আট সদস্যের প্রতিনিধি দলটি নেদারল্যান্ডসে যায়।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে ওই দলে ছিলেন একজন এসআই (সশস্ত্র), একজন নায়েক এবং পাঁচজন কনস্টেবল।