বিএসএমএমইউতে তিনদিন ব্যাপী গবেষণা পদ্ধতির কর্মশালা শুরু
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) তিনদিন ব্যাপী ১ম বারের মত ‘গবেষণা পদ্ধতি’র (রিসার্চ মেথোলজি) কর্মশালা শুরু হয়েছে।
শনিবার (২৮ মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়েল এ ব্লকের ডেন্টাল বিভাগের মিলনায়তনে বেসিক সাইন্স ও প্যারা ক্লিনিক সাইন্স অনুষদ আয়োজিত এ কর্মশালার প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, সকল বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গবেষণার কাজে আরও মনোযোগ দিতে হবে। তাদের এসব আর্টিকেল আমাদের জার্নালে প্রকাশ করা হবে। যাদের রিসার্চ ভাল হবে তাদের প্রত্যোককে পুরস্কার দেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের গবেষণা থেকে কাট কপি পেস্ট বিষয়টি বাদ দিতে হবে। এর জন্য মৌলিক গবেষণার দিকে জোর দিতে হবে। পুরাতন গবেষণা নয় বরং নতুন বিষয়ে গবেষণার দিকে আরও নজর দিতে হবে। আমাদের দেশে কোন নিজস্ব ওষুধ নেই। তবে আমাদের এখানে নাসাভ্যাকের ট্রায়াল শুরু হয়েছে। আশা করি, সেটি ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে। নতুন কিছু করা যায় কিনা সে বিষয়ে আমাদের সবাইকে ভাবতে হবে।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোঃ মোজ্জামেল হক। এসময় ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সায়েদুর রহমান, এনাটমি বিভাগের অধ্যাপক ডা. খন্দকার মানজারে শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএসএমএমইউতে তিনদিন ব্যাপী গবেষণা পদ্ধতির কর্মশালা শুরু
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) তিনদিন ব্যাপী ১ম বারের মত ‘গবেষণা পদ্ধতি’র (রিসার্চ মেথোলজি) কর্মশালা শুরু হয়েছে।
শনিবার (২৮ মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়েল এ ব্লকের ডেন্টাল বিভাগের মিলনায়তনে বেসিক সাইন্স ও প্যারা ক্লিনিক সাইন্স অনুষদ আয়োজিত এ কর্মশালার প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, সকল বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গবেষণার কাজে আরও মনোযোগ দিতে হবে। তাদের এসব আর্টিকেল আমাদের জার্নালে প্রকাশ করা হবে। যাদের রিসার্চ ভাল হবে তাদের প্রত্যোককে পুরস্কার দেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের গবেষণা থেকে কাট কপি পেস্ট বিষয়টি বাদ দিতে হবে। এর জন্য মৌলিক গবেষণার দিকে জোর দিতে হবে। পুরাতন গবেষণা নয় বরং নতুন বিষয়ে গবেষণার দিকে আরও নজর দিতে হবে। আমাদের দেশে কোন নিজস্ব ওষুধ নেই। তবে আমাদের এখানে নাসাভ্যাকের ট্রায়াল শুরু হয়েছে। আশা করি, সেটি ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে। নতুন কিছু করা যায় কিনা সে বিষয়ে আমাদের সবাইকে ভাবতে হবে।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোঃ মোজ্জামেল হক। এসময় ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সায়েদুর রহমান, এনাটমি বিভাগের অধ্যাপক ডা. খন্দকার মানজারে শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।