ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে মুনাফা লাভের আশা দেখলে ও বন্যার কারণে হতাশ খামারিরা। ঈদের দিন যত এগিয়ে আসছে ততই আতঙ্কিত খামারিরা। গত দুই বছর যাবত করোনা মহামারীর কারণে ব্যবসা করতে পারেননি স্থানীয় গরু-মহিষ খামারিরা। এবার ও বন্যার পানি না কমলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মনে করেন অনেক খামারি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় ছোট- বড় সব মিলে ৭,৩২৫টি মোটা তাজা করণ খামার প্রস্তত আছে। প্রতি বছর খামারিরা পশু পালন করে কোরবানির সময় বিক্রি করে থাকেন। কিন্তু গত বছরের ন্যায় এবার ও দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে সাপ্তাহিক পশুর হাটে ক্রেতাদের মধ্যে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না, ফলে হতাশার মধ্যে সময় অতিবাহিত করছেন খামারিরা। উপজেলার জিনোদপুর ইউনিয়নের মাশাল্লাহ এগ্রো ফার্ম এর কর্ণধার হাজী মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন প্রতি বছরের ন্যায় এ বছর ও আমার খামারে ২০টি মহিষ আছে, যা কোরবানির ঈদে বিক্রি করব বলে যত্ন সহকারে পালন করছি।
রোববার, ২৬ জুন ২০২২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে মুনাফা লাভের আশা দেখলে ও বন্যার কারণে হতাশ খামারিরা। ঈদের দিন যত এগিয়ে আসছে ততই আতঙ্কিত খামারিরা। গত দুই বছর যাবত করোনা মহামারীর কারণে ব্যবসা করতে পারেননি স্থানীয় গরু-মহিষ খামারিরা। এবার ও বন্যার পানি না কমলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মনে করেন অনেক খামারি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় ছোট- বড় সব মিলে ৭,৩২৫টি মোটা তাজা করণ খামার প্রস্তত আছে। প্রতি বছর খামারিরা পশু পালন করে কোরবানির সময় বিক্রি করে থাকেন। কিন্তু গত বছরের ন্যায় এবার ও দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে সাপ্তাহিক পশুর হাটে ক্রেতাদের মধ্যে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না, ফলে হতাশার মধ্যে সময় অতিবাহিত করছেন খামারিরা। উপজেলার জিনোদপুর ইউনিয়নের মাশাল্লাহ এগ্রো ফার্ম এর কর্ণধার হাজী মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন প্রতি বছরের ন্যায় এ বছর ও আমার খামারে ২০টি মহিষ আছে, যা কোরবানির ঈদে বিক্রি করব বলে যত্ন সহকারে পালন করছি।