রোববার সকাল ৬ টার থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে ১৫ হাজার ২০০ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন পারাপার হয়েছে। যার থেকে ৮২ লাখ ১৯ হাজার ৫০ টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।
সরেজমিনে পদ্মা সেতু জাজিরা প্রান্তের টোল প্লাজায় রাত ৮টা পর্যন্ত অবস্থান করে দেখা যায়, হাজার হাজার যানবাহন টোল প্লাজার সামনে অপেক্ষা করছে পদ্মা সেতুতে উঠার অপেক্ষায়। অনেক বেশী চাপ থাকায় টোল দিয়ে গাড়ী পার হতেই এই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যাই বেশী লক্ষ করা গিয়েছে।
সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায়, রোববার(২৬ জুন) সকাল থেকে সেতু দিয়ে পারাপারের জন্য দুই প্রান্তেই গাড়ির চাপ ছিল চোখে পড়ার মত। বেলা বাড়ার সাথে সাথে গাড়ির চাপ আরও বাড়ে। তবে পন্যবাহী ট্রাক ও বাস চলাচল করেছে কম। মটর সাইকেল ও প্রাইভেট কার পারাপার হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও সংখ্যার দিক থেকে মটর সাইকেল পারাপার হয়েছে ৬০ শতাংশ।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যানবাহন ঢাকার দিকে চলেছে। সে প্রান্ত থেকে ৬ হাজর ৭৬২ টি যানবাহন পাদ্মা সেতু পার হয়েছে। এখানে টোল আদায় করা হয়েছে ৩৫ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ টাকা এবং মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত দিয়ে দক্ষিনের জেলা গুলোতে এসেছে ৮ হাজার ৪৩৮টি যানবাহন পদ্মা সেতু অতিক্রম করেছে। তার থেকে টোল আদায় হয়েছে ৪৬ লাখ ৮৯ হাজার ৫৫০ টাকা।
পদ্মা সেতুর টোল আদায়ের কাজটি যৌথ ভাবে করছে পদ্মা সেতুর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানী ও কোরিয়ান প্রতিষ্ঠান কোরিয়া এক্সপ্রেস কর্পোরেশন। তাদের পক্ষে মাঠ পর্যায়ে এ কাজটি করছে টেলিটেল কমিউনিকেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আর আদায়কৃত টোল জমা হচ্ছে সেতু বিভাগের হিসেবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবুল হোসেন বলেন, সকাল ৬টা থেকে যানবাহ চলাচল শুরু করা হয়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। আজ সংখ্যার দিক থেকে মটরসাইকেল পারাপারের সংখ্যা অনেক বেশি ছিল। আমরা আশা করছি সামনের দিনগুলোতে যাত্রীবাহি বাস ও পন্যবাহী ট্রাক পারাপারের সংখ্য আরো কয়েক গুন বেড়ে যাবে।
রোববার, ২৬ জুন ২০২২
রোববার সকাল ৬ টার থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে ১৫ হাজার ২০০ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন পারাপার হয়েছে। যার থেকে ৮২ লাখ ১৯ হাজার ৫০ টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।
সরেজমিনে পদ্মা সেতু জাজিরা প্রান্তের টোল প্লাজায় রাত ৮টা পর্যন্ত অবস্থান করে দেখা যায়, হাজার হাজার যানবাহন টোল প্লাজার সামনে অপেক্ষা করছে পদ্মা সেতুতে উঠার অপেক্ষায়। অনেক বেশী চাপ থাকায় টোল দিয়ে গাড়ী পার হতেই এই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যাই বেশী লক্ষ করা গিয়েছে।
সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায়, রোববার(২৬ জুন) সকাল থেকে সেতু দিয়ে পারাপারের জন্য দুই প্রান্তেই গাড়ির চাপ ছিল চোখে পড়ার মত। বেলা বাড়ার সাথে সাথে গাড়ির চাপ আরও বাড়ে। তবে পন্যবাহী ট্রাক ও বাস চলাচল করেছে কম। মটর সাইকেল ও প্রাইভেট কার পারাপার হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও সংখ্যার দিক থেকে মটর সাইকেল পারাপার হয়েছে ৬০ শতাংশ।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যানবাহন ঢাকার দিকে চলেছে। সে প্রান্ত থেকে ৬ হাজর ৭৬২ টি যানবাহন পাদ্মা সেতু পার হয়েছে। এখানে টোল আদায় করা হয়েছে ৩৫ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ টাকা এবং মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত দিয়ে দক্ষিনের জেলা গুলোতে এসেছে ৮ হাজার ৪৩৮টি যানবাহন পদ্মা সেতু অতিক্রম করেছে। তার থেকে টোল আদায় হয়েছে ৪৬ লাখ ৮৯ হাজার ৫৫০ টাকা।
পদ্মা সেতুর টোল আদায়ের কাজটি যৌথ ভাবে করছে পদ্মা সেতুর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানী ও কোরিয়ান প্রতিষ্ঠান কোরিয়া এক্সপ্রেস কর্পোরেশন। তাদের পক্ষে মাঠ পর্যায়ে এ কাজটি করছে টেলিটেল কমিউনিকেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আর আদায়কৃত টোল জমা হচ্ছে সেতু বিভাগের হিসেবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবুল হোসেন বলেন, সকাল ৬টা থেকে যানবাহ চলাচল শুরু করা হয়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। আজ সংখ্যার দিক থেকে মটরসাইকেল পারাপারের সংখ্যা অনেক বেশি ছিল। আমরা আশা করছি সামনের দিনগুলোতে যাত্রীবাহি বাস ও পন্যবাহী ট্রাক পারাপারের সংখ্য আরো কয়েক গুন বেড়ে যাবে।