দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাওয়ার কারণে সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে বাবার কান ও জিহ্বা কেটে দিয়েছেন ছেলে। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের আলগীচর গ্রামে গতকাল রোববার দিবারাত আনুমানিক ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, তিন মাস আগে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরমানের (১৯) মা। এরপর বাবা আমিন উদ্দিন (৫২) দ্বিতীয় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
এই খবর শোনার পর রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে বাবার সঙ্গে ছেলের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আরমান ক্ষিপ্ত হয়ে বিছানায় আগুন দেন। হৈ চৈ শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে পানি ঢেলে আগুন নেভান।
এরপর বাবা ছেলেকে ঘর থেকে বের করে দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত আনুমানিক ২টার দিকে আরমান সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে চাকু দিয়ে বাবার কানের অর্ধেক অংশ কেটে ফেলেন। এরপর চাকু দিয়ে এলোপাতাড়ি শরীরের কোপাতে থাকেন।
একপর্যায়ে চাকুর আঘাতে জিহ্বা কেটে যায়। আমিন উদ্দিনের চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে আরমান দরজা খুলে পালিয়ে যান।
স্বজনেরা আমিন উদ্দিনকে গুরুতর অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আারমান এলাকার মেয়েদের উত্ত্যক্ত করেন এবং অনৈতিক কাজ করে বেড়ান। প্রতিবেশী ও স্বজনেরা ঘটনার বর্ণনা দিলেও নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশ করতে চাননি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নবাবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক এসআই সোহেল মুফতি বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় কেউ জানায়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাওয়ার কারণে সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে বাবার কান ও জিহ্বা কেটে দিয়েছেন ছেলে। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের আলগীচর গ্রামে গতকাল রোববার দিবারাত আনুমানিক ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, তিন মাস আগে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরমানের (১৯) মা। এরপর বাবা আমিন উদ্দিন (৫২) দ্বিতীয় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।
এই খবর শোনার পর রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে বাবার সঙ্গে ছেলের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আরমান ক্ষিপ্ত হয়ে বিছানায় আগুন দেন। হৈ চৈ শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে পানি ঢেলে আগুন নেভান।
এরপর বাবা ছেলেকে ঘর থেকে বের করে দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত আনুমানিক ২টার দিকে আরমান সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে চাকু দিয়ে বাবার কানের অর্ধেক অংশ কেটে ফেলেন। এরপর চাকু দিয়ে এলোপাতাড়ি শরীরের কোপাতে থাকেন।
একপর্যায়ে চাকুর আঘাতে জিহ্বা কেটে যায়। আমিন উদ্দিনের চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে আরমান দরজা খুলে পালিয়ে যান।
স্বজনেরা আমিন উদ্দিনকে গুরুতর অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আারমান এলাকার মেয়েদের উত্ত্যক্ত করেন এবং অনৈতিক কাজ করে বেড়ান। প্রতিবেশী ও স্বজনেরা ঘটনার বর্ণনা দিলেও নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশ করতে চাননি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নবাবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক এসআই সোহেল মুফতি বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় কেউ জানায়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’