বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ শিকারের সময় ৮টি ভারতীয় মাছধরা ট্রলার জব্দ করেছে নৌবাহিনী। এসব মাছ ধরার ট্রলারের ১৩৫ জন ভারতীয় ক্রু আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে নৌবাহিনী।
আন্তঃবাহিনী জনংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত বঙ্গোপসাগরে ২০ মে ২৩ জুলাই মোট ৬৫ দিন সব ধরনের সামুদ্রিক মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ওই নির্দেশনা কার্যকর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নৌবাহিনীর জাহাজ ও মেরিটাইম পেট্রোল এয়ার ক্রাফট (এমপিএ) কর্তৃক নিয়মিত টহল প্রদানকালে সোমবার (২৭ জুন) নৌবাহিনীর এমপিএ পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা সংলগ্ন রাবনাবাদ চ্যানেলের অদূরে পায়রা ফেয়ারওয়ে বয় এলাকায় বিপুল সংখ্যক বিদেশি ফিশিং ট্রলারের অবস্থান শনাক্ত করে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, গভীর সমুদ্রে টহলরত নৌবাহিনীর জাহাজ বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে ৩৬-৬০ নটিক্যাল মাইল (৬৭-১১১ কি. মি.) অভ্যন্তরে ৮টি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারকে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণরত অবস্থায় ১৩৫ জন ভারতীয় ক্রুসহ আটক করে। আটককৃত ক্রুসহ ফিশিং ট্রলারসমূহকে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে বাগেরহাট জেলার মোংলা থানায় হস্তান্তরের করা হয়েছে।
স্থানীয় জেলেদের সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় মাছধরা ট্রলারগুলো প্রায়ই বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে নির্বিচারে মাছ শিকার করে। শত শত ট্রলার অবৈধভাবে মাছ শিকার করে আবার নিজ দেশে ফিরে যায়। গভীর সমুদ্রে অবৈধভাবে প্রবেশ করলেও অভিযানের সময় অধিকাংশ ট্রলার পালিয়ে যায়। কোটি কোটি টাকার মাছ অবৈধভাবে শিকার করার ফলে বাংলাদেশি জেলেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ শিকারের সময় ৮টি ভারতীয় মাছধরা ট্রলার জব্দ করেছে নৌবাহিনী। এসব মাছ ধরার ট্রলারের ১৩৫ জন ভারতীয় ক্রু আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে নৌবাহিনী।
আন্তঃবাহিনী জনংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত বঙ্গোপসাগরে ২০ মে ২৩ জুলাই মোট ৬৫ দিন সব ধরনের সামুদ্রিক মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ওই নির্দেশনা কার্যকর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নৌবাহিনীর জাহাজ ও মেরিটাইম পেট্রোল এয়ার ক্রাফট (এমপিএ) কর্তৃক নিয়মিত টহল প্রদানকালে সোমবার (২৭ জুন) নৌবাহিনীর এমপিএ পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা সংলগ্ন রাবনাবাদ চ্যানেলের অদূরে পায়রা ফেয়ারওয়ে বয় এলাকায় বিপুল সংখ্যক বিদেশি ফিশিং ট্রলারের অবস্থান শনাক্ত করে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, গভীর সমুদ্রে টহলরত নৌবাহিনীর জাহাজ বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে ৩৬-৬০ নটিক্যাল মাইল (৬৭-১১১ কি. মি.) অভ্যন্তরে ৮টি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারকে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণরত অবস্থায় ১৩৫ জন ভারতীয় ক্রুসহ আটক করে। আটককৃত ক্রুসহ ফিশিং ট্রলারসমূহকে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে বাগেরহাট জেলার মোংলা থানায় হস্তান্তরের করা হয়েছে।
স্থানীয় জেলেদের সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় মাছধরা ট্রলারগুলো প্রায়ই বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে নির্বিচারে মাছ শিকার করে। শত শত ট্রলার অবৈধভাবে মাছ শিকার করে আবার নিজ দেশে ফিরে যায়। গভীর সমুদ্রে অবৈধভাবে প্রবেশ করলেও অভিযানের সময় অধিকাংশ ট্রলার পালিয়ে যায়। কোটি কোটি টাকার মাছ অবৈধভাবে শিকার করার ফলে বাংলাদেশি জেলেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।