ঢাকার আশুলিয়ায় শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চার দিন পর অভিযুক্ত ছাত্রের বাবাকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার ভোরে অভিযান চালিয়ে কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে এ ঘটনায় অভিযুক্ত ওই ছাত্র পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাকে এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম কামরুজ্জামান বলেন, ‘ছাত্রের বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে তাকে ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিযুক্ত ছাত্র গ্রেপ্তারে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। দ্রুত অভিযুক্ত স্কুলছাত্রকেও গ্রেপ্তার করা হবে ‘
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত শনিবার হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজে মেয়েদের ক্রিকেট খেলা চলছিল। শিক্ষক উৎপল কুমার মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছিলেন।
দুপুরে হঠাৎ একছাত্র মাঠ থেকে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প নিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত সোমবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রকে প্রধান আসামি করে এবং অজ্ঞাত আরও তিন-চার জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন নিহত শিক্ষকের ভাই অসীম কুমার।
তবে ওই ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত ছাত্র এবং তার পুরো পরিবার আত্মগোপনে চলে যায়।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
ঢাকার আশুলিয়ায় শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চার দিন পর অভিযুক্ত ছাত্রের বাবাকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার ভোরে অভিযান চালিয়ে কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে এ ঘটনায় অভিযুক্ত ওই ছাত্র পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাকে এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম কামরুজ্জামান বলেন, ‘ছাত্রের বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে তাকে ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিযুক্ত ছাত্র গ্রেপ্তারে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। দ্রুত অভিযুক্ত স্কুলছাত্রকেও গ্রেপ্তার করা হবে ‘
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত শনিবার হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজে মেয়েদের ক্রিকেট খেলা চলছিল। শিক্ষক উৎপল কুমার মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছিলেন।
দুপুরে হঠাৎ একছাত্র মাঠ থেকে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প নিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত সোমবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রকে প্রধান আসামি করে এবং অজ্ঞাত আরও তিন-চার জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন নিহত শিক্ষকের ভাই অসীম কুমার।
তবে ওই ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত ছাত্র এবং তার পুরো পরিবার আত্মগোপনে চলে যায়।