জমি নিয়ে বিরোধের জেরধরে মনিকা দত্ত (৩৫) নামের এক নারীকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। ঘটনাটি গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর গ্রামে।
নির্যাতনের শিকার মনিকা দত্তের স্বামী ওই গ্রামের দিনমজুর সুকদেব দত্ত অভিযোগ করে বলেন, গত পনের বছর পূর্বে তার সহদর নারায়ন দত্তকে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে জাল-জালিয়াতি করে তার ভাই নারায়ন দত্তের ৯০ শতক জমি দখল করে একই গ্রামের প্রভাবশালী মালেক হাওলাদার। এ নিয়ে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হলেও কখনো জমির দলিল দেখাতে পারেননি মালেক হাওলাদার। মালেক হাওলাদার ঢাকায় বসবাস করায় তার আপন সহদর করিম হাওলাদার ও ভাতিজারা জোরপূর্বক আমাদের জমি দখল করে রেখেছে। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের জেরধরে শুক্রবার সকালে করিম হাওলাদারের দুই ছেলে মাফুজ হাওলাদার ও সবুজ হাওলাদার তার (সুকদেব) স্ত্রী মনিকাকে বসতঘরের মধ্যে একা পেয়ে মুখ চেপে মারধর করে শারিরিক নির্যাতন চালায়। পরে পুলিশ গিয়ে তার স্ত্রীকে উদ্ধার করেন। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাফুজ হাওলাদার ও সবুজ হাওলাদার।
এ বিষয়ে গৌরনদী মডেল থানার ওসি মোঃ আফজাল হোসেন জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২
জমি নিয়ে বিরোধের জেরধরে মনিকা দত্ত (৩৫) নামের এক নারীকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। ঘটনাটি গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর গ্রামে।
নির্যাতনের শিকার মনিকা দত্তের স্বামী ওই গ্রামের দিনমজুর সুকদেব দত্ত অভিযোগ করে বলেন, গত পনের বছর পূর্বে তার সহদর নারায়ন দত্তকে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে জাল-জালিয়াতি করে তার ভাই নারায়ন দত্তের ৯০ শতক জমি দখল করে একই গ্রামের প্রভাবশালী মালেক হাওলাদার। এ নিয়ে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হলেও কখনো জমির দলিল দেখাতে পারেননি মালেক হাওলাদার। মালেক হাওলাদার ঢাকায় বসবাস করায় তার আপন সহদর করিম হাওলাদার ও ভাতিজারা জোরপূর্বক আমাদের জমি দখল করে রেখেছে। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের জেরধরে শুক্রবার সকালে করিম হাওলাদারের দুই ছেলে মাফুজ হাওলাদার ও সবুজ হাওলাদার তার (সুকদেব) স্ত্রী মনিকাকে বসতঘরের মধ্যে একা পেয়ে মুখ চেপে মারধর করে শারিরিক নির্যাতন চালায়। পরে পুলিশ গিয়ে তার স্ত্রীকে উদ্ধার করেন। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাফুজ হাওলাদার ও সবুজ হাওলাদার।
এ বিষয়ে গৌরনদী মডেল থানার ওসি মোঃ আফজাল হোসেন জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।