রংপুর সিটি করপোরেশনে মাত্র ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দিয়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাট করার ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে। এ ঘটনা জানাজনি হওয়ায় এ সংক্রান্ত খবর দৈনিক সংবাদে ১ আগষ্ট শেষের পাতায় প্রকাশিত হলে রংপুরে ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন মহলের আপত্তির মুখে অবশেষে সিটি মেয়র প্যানেল মেয়রের দেয়া ১ হাজার ৬শ ৩৪টি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশনামা জারি করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বয়ং রংপুর সিটি করপোরেশনে মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান সংবাদকে জানান তিনি পবিত্র হজ পালনের জন্য মক্কা শরীফ গিয়েছিলেন। যাওয়ার সময় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম ও প্যানেল মেয়র ২ মাহমুদুর রহমান টিটোকে দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য স্মারক নম্বর ১৪৯২ তারিখ ৮/৬/২২ইং লিখিত চিঠি দিয়ে যান। কিন্তু এই সময় কোন আর্থিক সংক্রান্ত কোন দায়িত্ব তাদের দেয়া হয়নি। কিন্তু তার অনুপস্থিতির সুযোগে ১ হাজার ৬শ ৩৪টি লাইসেন্স ক্ষমতার অপব্যাবহার করে প্যানেল মেয়র ২ মাহমুদুর রহমান প্রদান করেছেন। লাইসেন্স প্রতি ৩০ থেকে ৩৫ হাজার কারো কারো কাছে তার চেয়ে বেশি অর্থ নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম ১ হাজার ৬শ ৩৪টি লাইসেন্সে কোনটিতেই স্বাক্ষর করেনি যা কাগজ পত্র পরীক্ষা করে দেখা গেছে। সব গুলোতেই প্যানেল মেয়র ২ টিটো স্বাক্ষর করেছে বলে কাগজপত্রে দেখা যায়।
মেয়র আরো বলেন আইন ও নিয়ম অনুযায়ী তার অনুপস্থিতিতে রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম । তিনি অনুপস্থিত থাকলে সে ক্ষেত্রে প্যানেল মেয়র ২ টিটো দায়িত্ব পালন করবেন।
এ ক্ষেত্রে প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম উপস্থিত থাকা সত্বেও প্যানেল মেয়র ২ টিটো বেআইনী ভাবে এই লাইসেন্স প্রদান করেছেন। যা তার ক্ষমতা বর্হিভুত। তা ছাড়া আমি রুটিন দায়িত্ব পালন করার লিখিত আদেশ দিয়ে হজ করতে গিয়েছিলাম। প্যানেল মেয়র টিটো নির্দ্দেশন্ াঅমান্য করে লাইসেন্স প্রতি সাড়ে তিন হাজার টাকা করপোরেশন ফান্ডে জমা দেবার নির্দ্দেশ দিয়ে বিপুল সংখ্যক লাইসেন্স অবৈধভাবে প্রদান করেছেন। এ ঘটনার খবর সংবাদে প্রকাশিত হবার পর পুরো নগরীতে ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়। আমি হজব্রত পালন করে এসে এ ঘটনা জানার পর অবৈধভাবে দেয়া সকল লাইসেন্স বাতিল করে দিয়েছি।
সোমবার, ০৮ আগস্ট ২০২২
রংপুর সিটি করপোরেশনে মাত্র ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দিয়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাট করার ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে। এ ঘটনা জানাজনি হওয়ায় এ সংক্রান্ত খবর দৈনিক সংবাদে ১ আগষ্ট শেষের পাতায় প্রকাশিত হলে রংপুরে ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন মহলের আপত্তির মুখে অবশেষে সিটি মেয়র প্যানেল মেয়রের দেয়া ১ হাজার ৬শ ৩৪টি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশনামা জারি করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বয়ং রংপুর সিটি করপোরেশনে মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান সংবাদকে জানান তিনি পবিত্র হজ পালনের জন্য মক্কা শরীফ গিয়েছিলেন। যাওয়ার সময় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম ও প্যানেল মেয়র ২ মাহমুদুর রহমান টিটোকে দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য স্মারক নম্বর ১৪৯২ তারিখ ৮/৬/২২ইং লিখিত চিঠি দিয়ে যান। কিন্তু এই সময় কোন আর্থিক সংক্রান্ত কোন দায়িত্ব তাদের দেয়া হয়নি। কিন্তু তার অনুপস্থিতির সুযোগে ১ হাজার ৬শ ৩৪টি লাইসেন্স ক্ষমতার অপব্যাবহার করে প্যানেল মেয়র ২ মাহমুদুর রহমান প্রদান করেছেন। লাইসেন্স প্রতি ৩০ থেকে ৩৫ হাজার কারো কারো কাছে তার চেয়ে বেশি অর্থ নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম ১ হাজার ৬শ ৩৪টি লাইসেন্সে কোনটিতেই স্বাক্ষর করেনি যা কাগজ পত্র পরীক্ষা করে দেখা গেছে। সব গুলোতেই প্যানেল মেয়র ২ টিটো স্বাক্ষর করেছে বলে কাগজপত্রে দেখা যায়।
মেয়র আরো বলেন আইন ও নিয়ম অনুযায়ী তার অনুপস্থিতিতে রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম । তিনি অনুপস্থিত থাকলে সে ক্ষেত্রে প্যানেল মেয়র ২ টিটো দায়িত্ব পালন করবেন।
এ ক্ষেত্রে প্যানেল মেয়র ১ সামসুল ইসলাম উপস্থিত থাকা সত্বেও প্যানেল মেয়র ২ টিটো বেআইনী ভাবে এই লাইসেন্স প্রদান করেছেন। যা তার ক্ষমতা বর্হিভুত। তা ছাড়া আমি রুটিন দায়িত্ব পালন করার লিখিত আদেশ দিয়ে হজ করতে গিয়েছিলাম। প্যানেল মেয়র টিটো নির্দ্দেশন্ াঅমান্য করে লাইসেন্স প্রতি সাড়ে তিন হাজার টাকা করপোরেশন ফান্ডে জমা দেবার নির্দ্দেশ দিয়ে বিপুল সংখ্যক লাইসেন্স অবৈধভাবে প্রদান করেছেন। এ ঘটনার খবর সংবাদে প্রকাশিত হবার পর পুরো নগরীতে ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়। আমি হজব্রত পালন করে এসে এ ঘটনা জানার পর অবৈধভাবে দেয়া সকল লাইসেন্স বাতিল করে দিয়েছি।